Popular Post

Archive for August 2016

জীবন যাপন, ধাপে ধাপে (Step by Step)

By : Maruf Al Berunee
আমরা নাটক দেখি – দীর্ঘ দিনের রিহার্সাল দেখি না, আমরা পুরষ্কার দেখি – পুরস্কার পাওয়ার জন্যে যে অধ্যবসায়ের পথ, তা দেখি না। আমরা যে শিখরে পৌঁছে গেছে – তাঁকে দেখি, যারা শিখরের পথেই রয়ে যায় তাদের দেখি না। আমরা পরীক্ষার রেজাল্ট দেখি, দীর্ঘ দিনের অধ্যবসায় দেখি না। আমরা গন্ত্যব্যে পৌঁছনোর উদ্বেগে পথের সৌন্দর্যে চোখ রাখতে ভুলে যাই, যে পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছে গেল – তাঁকে দেখে, তার সাফল্য দেখে ভুলে যাই, কিংবা দেখতে জানিই না, যে – সে কতো পাহাড় নদী, সেতু, কত মরুভূমি অতিক্রম করে ধাপে ধাপে পাহাড় চূড়ায় পৌঁছেছে। আর সাফল্যের পর্দার পেছনের গল্পটা আমাদের কাছে অজানাই থেকে যায় – আর সেই না জানাটাই হয়তো আমাদের অনেকেই বিষণ্ণ করে, হতাশ করে। কোথায় যেন, কঠিন বাস্তবের সঙ্গে আমাদের কল্পনার সমস্ত চাহিদা গুলোর মধ্যে খুবই দূরত্ব তৈরি হয়ে যায়, তাই কখনো কখনো প্রতিদিনের বাস্তব জীবন যাপন খুবই কঠিন বলে মনে হয়, অনেক কিছুই কঠিন বলে মনে হয়। অথচ, জীবন মানে কি শুধুই জিতে যাওয়ার নাম? লড়াই করার নাম নয়? ধাপে ধাপে, পায়ে পায়ে পথ চলার নাম নয়? সমস্যার সমাধান করা নয়? কেন ভুলে যাই, জীবনের পথে হাজার হাজার মাইল পথ অতিক্রম করতে এক ধাপ দুই ধাপ করেই পদক্ষেপ ফেলতে হয়, ছোট্ট ছোট্ট সমস্যার সমাধান করেই এগিয়ে যেতে হয়। আর সেই ছোট্ট ছোট্ট পদক্ষেপই যখন এক দিন, এক সঙ্গে গুণে দেখা হবে – দেখা যাবে এক দীর্ঘ পথ। আশির দশকে আমেরিকান এয়ারলাইন্স যখন ঘাটায় চলছিল, এয়ারলাইন্সের হেড ছিলেন – Robert Crandall , তিনি গুণে দেখলেন – বিজনেস ক্লাস যাত্রীদের লাঞ্চের স্যালাড থেকে, যদি শুধু মাত্র একটা অলিভ সরিয়ে দেওয়া যায়, কেউই বুঝতে পারবে না, আর এতে কোম্পানি একশো হাজার ডলার লাভ করতে পারবে – হয়েও ছিল তাই। আর, ঐ একটা অলিভই কিন্তু আমেরিকান এয়ারলাইন্সকে দেউলিয়া হওয়ার পথ থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছিল – তাই, প্রতিদিনের বেঁচে থাকার ছোট্ট ছোট্ট পদক্ষেপ গুলোই জুড়ে দিয়েই আমাদের সম্পূর্ণ জীবন তৈরি হয় – হয়তো, কখনো সেই ছোট্ট পদক্ষেপের পথেও অনেক চড়াই উৎরাই আসে, কিন্তু, তা বলে পথ চলা থামিয়ে দিলে চলে না। মানুষের দুশ্চিন্তার বোঝা, কঠিন সমস্যার বোঝা যতই ভারী হোক না কেন – সেই বোঝা সহ ছোট্ট ছোট্ট পা ফেলে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ঠিকই বয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। তাই, মনে হয়, কখনো কখনো জীবন যখন কোন চমক দেয় না, সাফল্য দেয় না, জীবনকে বড়ই একঘেয়ে মনে হয়, প্রতিদিনের পুনরাবৃত্তি মনে হয় – দাঁতে দাঁত চেপে ছোট্ট ছোট্ট পদক্ষেপ নিতে হয়, জীবনের খেলাটাকে ধাপে ধাপে খেলে যেতে হয়। কে জানে, হয়তো, একটা ছোট্ট পদক্ষেপেই জীবন সম্পূর্ণ বাক নিয়ে আলোর মুখোমুখি হবে।

এক ব্যতিক্রম শিক্ষক এবং তার ব্যতিক্রমী প্রতিষ্ঠান

By : Maruf Al Berunee
সেই ২০০৪ সালের কথা। ২৭ বছরের যুবকটি এমআইটি থেকে মাত্র পড়াশোনা শেষ করে চাকুরীতে ঢুকেছেন। সারাদিন অফিস করেন- গবেষণা করেন। কিন্তু কেমন যেন একঘেয়েমি জীবন। বিয়ে করে বোস্টন শহরে ঘর বাঁধলেন। কিছুতেই পরিপূর্ণ স্বস্তি পাচ্ছেন না। সৃজনশীল মন শুধু ভেবেই চলে - নতুন কি করা যায়। একদিন মামার মুখে শুনলেন মামাতো বোন নাদিয়া গণিতে নাকি খুব কাঁচা। গণিতপ্রেমী এই যুবক বোনের গণিতের দায়িত্ব নিজের কাঁধেই নিয়ে নিলেন। নাদিয়ের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলেন, অঙ্ক কষে সময় নষ্ট করার চেয়ে অন্য কাজে সময় ব্যয় করতেই ভালো লাগে নাদিয়ার। গণিতের প্রতি অনাগ্রহের আরেকটা কারণ পাঠদান প্রক্রিয়া। অনেক ভেবে ভেবে গণিত শেখানোর নতুন নতুন কৌশল বের করলেন তিনি। কিছুদিনের মধ্যে ফল দেখতে পেলেন । নাদিয়া গণিতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছে। দেখা গেল অন্য কাজ ফেলে সারাদিন গণিতেই নিবিষ্ট নাদিয়া। এরই মধ্যে মামা সপরিবারে অন্য শহরে চলে গেলেন। কিন্তু নাদিয়ার গণিত শিক্ষা থামল না। যুবকটি টেলিফোনে - ইয়াহু ডুডল সফটওয়্যারের মাধ্যমে পাঠদান চালাতে থাকলেন। বিদ্যালয়ে ভালো ফলাফল করা শুরু করল নাদিয়া। নাদিয়ার সঙ্গে তাঁর দুই ভাই আরমান ও আলীকেও পড়ানো শুরু করলেন। পুরো ব্যাপারটা করে যাচ্ছিলেন নেশার মত। কিন্তু হঠাত করে দেখলেন টাইম মিলছে না। তিনি হয়তো চাকুরী থেকে ফিরলেন, ভাইবোন সব ব্যস্ত অন্য কাজে। আবার একই পাঠ অনেক সময় একবারের বেশী দিতে হচ্ছে। ভেবে ভেবে নতুন সমাধান বের করলেন। ভিডিও তৈরি করলেন। আপলোড দিলেন ইউটিউবে। এর মাধ্যমে সহজেই নাদিয়া ও তার দুই ভাই বাড়ীতে বসেই গণিতের লেসন গুলো পেয়ে যাবে। কিছুদিন পর লক্ষ্য করলেন, শুধু তার ভাইবোন না অনেকেই তার ভিডিও দেখা শুরু করেছে। অল্পদিনের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে গেলেন তিনি। এই জনপ্রিয়তা এতই বাড়ল যে, এক পর্যায়ে তিনি এক দুঃসাহসীক সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন। নটা-পাঁচটার নিয়মিত চাকরী ছেড়ে দিয়ে অনলাইন ফ্রি টিউটোরিয়াল বানানোকেই ফুলটাইম কাজ হিসেবে নিয়ে নিলেন। নিয়মিত কিছুকিছু করে তৈরি করতে করতে আজ পর্যন্ত ১৮০০+ টিউটোরিয়াল একদম একাএকাই তৈরি করে ফেললেন। প্রতিষ্ঠা করলেন "খান একাডেমী"। সালমান আমির খান সালমান আমির খান হ্যাঁ আমি খান একাডেমী এর প্রতিষ্ঠাতা সালমান আমির খানের কথাই বলছিলাম। ৩ ভাইবোনের জন্য তৈরি পাঠদানের পদ্ধতি আজ কেবল ইউটিউবেই ১৩ লক্ষ মানুষ সাবস্ক্রাইব করে নিয়মিত দেখছে। ২০১৩ এর মে মাস পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী খান একাডেমীর ভিডিওগুলো ইউটিউবে মোট ৩০ কোটিবার দেখা হয়ে গেছে। শুধু গণিত নয়,ইতিহাস, স্বাস্থ্যসেবা, চিকিৎসা, জীববিদ্যা, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, জ্যোতির্বিদ্যা, অর্থনীতি, ফিন্যান্স, ইত্যাদি বিষয়ের উপর ৪৫০০ এর বেশী মাইক্রো লেকচার বিনামূল্যে ইউটিউবে দেখা যাচ্ছে। ভিডিওগুলির ব্যাপারে বলতে গেলে, প্রথমত কোন ঝকমকা এনিমেশন নাই, গ্রাফিক্সের বলিহারি নাই, দিব্যি কালো একটা স্ক্রীন তার মাঝে কিছুক্ষণ পরে পরে কাঁচা হাতে আঁকিবুকি হচ্ছে আর কেউ একজন ঘ্যানঘ্যান করে অডিওতে কথা বলছে। প্রশ্ন হল এইখানে ম্যাজিকটা কোথায়? একটু ফিরে যান আপনার ছোটবেলায় স্কুলের দিনগুলিতে। আমার বিশ্বাস প্রত্যেকেরই অভিজ্ঞতা আছে নিজের বড়ভাই, পাড়ার বড়ভাই বা পাশের বিল্ডিং এর ইউনিভার্সিটি পড়ুয়া যিনি আপনার পড়াশোনার প্রতি দৃষ্টিভঙ্গী বদলানো ও সমস্যা সমাধানের মৌলিক আগ্রহ জাগানোর জন্য অসাধারণ অবদান রেখেছেন। ভিডিওর ধরণটাও অনেকটা তেমনই। শুনলে মনেই হবেনা যে ক্লাস করছেন, মনে হবে এই সাধারণ একটা জিনিষ কেউ একজন আপনাকে বোঝানোর চেষ্টা করছে। যিনি বোঝাচ্ছেন, তিনি নিজেও আপনার চেয়ে মহা আঁতেল কেউ না, বরং ভাবখানা যেন আমিও গত সপ্তাহেই শিখেছি ব্যাপারটা, ভূলে যাবার আগেই তোমারে একটু শিখায়ে দেই। খুব সীমিত দৈর্ঘের (৩-৭ মিনিট) এই ভিডিওগুলোতে যেকোন বয়সের শিক্ষার্থীর জন্য একদম ডুবে যাওয়াই স্বাভাবিক। তাই টের পাবার আগেই দেখা যাচ্ছে উল্লেখিত ক্লাসের বিষয়টি শিক্ষার্থী শিখে ফেলছে। আর এই অদ্ভূত অভিজ্ঞতা একজন, দুইজন না বরং আমেরিকা ও সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থীর এখন। উঁচু বেতনের অফিস ফেলে গোঁয়ারের মত লেগে থাকার ফলে সালমান খান বর্তমানে আমেরিকার সবচেয়ে জনপ্রিয় শিক্ষকদের মধ্যে একজন প্লাস রীতিমত সেলিব্রিটি। TED এ সালমান খানের বক্তব্য দেখুনঃ ভাবতে ভালো লাগে এই মহান শিক্ষকের বাবা আমাদের দেশের বরিশালেরই মানুষ। বাবা ফখরুল আমিন খান পেশায় ছিলেন একজন চিকিৎসক। দাদা আবদুুল ওয়াহাব ছিলেন ১৯৫৫ সালে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের স্পিকার। সালমানের বাবা বিয়ের পর পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানেই ১৯৭৭ সালে লুইজিয়ানার নিউ অরলিন্স শহরে সালমান জন্মগ্রহণ করেন, সেখানেই তাঁর বেড়ে ওঠা। মেধাবী সালমান ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব আইটি (এমআইটি) থেকে গণিত এবং তড়িৎকৌশল ও কম্পিউটার—এ দুই বিষয়ের ওপর স্নাতক করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তড়িৎকৌশলের ওপর স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন সালমান। অতঃপর এমবিএ করেন হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল থেকে। খান একাডেমী প্রতিষ্ঠার সময় যখন সালমানের বন্ধুদের সামনে তিনি পুরো পরিকল্পনাটি উপস্থাপন করেছিলেন, তখন প্রথম যে প্রশ্নটির সম্মুখীন হয়েছিলেন তা হলো, এই সাইট থেকে তিনি কীভাবে অর্থ উপার্জন করবেন। উত্তরে দৃঢ়প্রত্যয় নিয়ে তিনি বলেছিলেন, এর থেকে আয় করার প্রয়োজন নেই তাঁর। সালমানের মতে, খান একাডেমির উদ্দেশ্য হচ্ছে, সবাইকে বিভিন্ন বিষয়ের মৌলিক সব ধারণা পেতে সহায়তা করা। তিনি ইচ্ছে করলেই তাঁর ভিডিওগুলো কিংবা সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াকে কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছে চড়া মূল্যে বিক্রি করে দিতে পারতেন, একাধিকবার এমন প্রস্তাবও পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু না, তিনি সে পথে হাঁটেননি। জ্ঞানকে ব্যবসার পুঁজিতে পরিণত না করে তিনি বিনা মূল্যে ছড়িয়ে দিচ্ছেন সারা পৃথিবীতে, শিশু থেকে বৃদ্ধ—জ্ঞানপিপাসী সব মানুষের মাঝে। ভালো কাজের জন্য অর্থ কোন সমস্যা না। প্রথম দিকে ভিডিও গুলো নিজেই নিজের খরচে তৈরি করতেন। ২০১০ সালের মে মাস থেকে কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান তার এই প্রজেক্টে এগিয়ে আসে। ব্যক্তিগত ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদান আসতে থাকল। ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গুগল তাদের প্রজেক্ট টেন টু দ্য হান্ড্রেড-এ খান একাডেমীকে ৫ টি প্রজেক্টের একটি হিসেবে বিজয়ী ঘোষণা করে ও ২ মিলিয়ন ডলার দেয় যাতে খান একাডেমী আরো বেশি কোর্স তৈরি করে ও সারাবি
শ্বে জনপ্রিয় ভাষায় সবগুলি লেসন/টিউটোরিয়ালকে অনুবাদ করে। খান একাডেমীর ভিডিও লেকচারগুলো দেখে মুগ্ধ মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা এবং শীর্ষ ধনী বিল গেটস। Aspen Ideas Festival-এ বিলগেটস বলেছিলেন, তিনি ও তার তের বছর বয়সী সন্তান ররিকে নিয়ে ইউটিউবে নিয়মিত খান একাডেমীর লেকচার দেখে গণিত শেখেন। বিল এন্ড মেলিন্দা গেটস ফাউন্ডেশন থেকেও বড় অ্যামাউন্টের টাকা দেয়া হয়। খান একাডেমীর ভিডিও ভিত্তিক এই শিক্ষা পদ্ধতি প্রচলিত ক্লাসরুম ধারণাকে উলটে দিচ্ছে। ইতিমধ্যে লস অ্যালটোসের একটি স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা তাদের যেসব লেকচার পড়তে হবে, তা বাসায় বসে খান একাডেমির সাইট থেকে দেখে আসে এবং স্কুলে এসে শ্রেণীশিক্ষকের সহযোগিতায় ক্লাসওয়ার্ক (আগে যা ছিল হোমওয়ার্ক) করে। এতে ক্লাসে শিক্ষক তাঁর সম্পূর্ণ সময় ও মনোযোগ শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যয় করতে পারেন, তাঁদের সমস্যা সমাধান করতে পারেন, যা আগে কখনো সম্ভব ছিল না। সালমান খান একজন মহান শিক্ষক, যাঁর স্বপ্ন শিক্ষাব্যবস্থাকে বদলে দেওয়া। কোনো স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক না হয়েও তিনি শেখাচ্ছেন সারা পৃথিবীকে ।

দেখে নিন বাংলাদেশেকে নিয়ে তৈরি 3D এনিমেশন শর্টফিল্ম

By : Maruf Al Berunee
আপনি কি জানেন ২০১৩ ও ১৪ সালের এনিমেশন ক্যাটাগরিতে কে অস্কার পেয়েছে?নাফিয বিন জাফর।সে কোন দেশের এটা কি জানেন?সে আসলে আমাদের দেশের অর্থাৎ বাংলাদেশের!!!কিন্তু বাংলাদেশে তো এনিমেশন তৈরি হয়না তার উপর আবার অস্কার কীভাবে?এই প্রশ্নটিই সবার মনে জাগবে।কিন্তু সে আসলে চাকরী করে DreamWorks স্টুডিওতে।অর্থাৎ বিশ্বের সেরা একটি এনিমেশন স্টুডিওতে।কারন আমাদের দেশে এনিমেশন মুভির কদর নেই।নেই তেমন কোনো স্টুডিও তাই এরকম অনেক মেধা চলে যাচ্ছে অন্য দেশে এবং এতে তাদেরও কোনো দোষ নেই।আসলে Holliwood এর অনেক ছবিতেই অনেক কিছু দেখে অবাক হই কিন্তু আমরা জানি না যে এটি তৈরি করেছে বাংলাদেশেরই কেউ।যাই হোক আমাদের দেশে তাই প্রফেসনাল এনিমেটর নেই।কিন্তু আমাদের দেশেও তৈরি হয় এনিমেশন মুভি।যেমন এই মুভিটি দেখুনঃ আসলে আমাদের দেশে যেহেতু তেমন একটা এনিমেশন মুভি তৈরি হয়না তাই এটি ভালো।কারন আমাদের দেশে এনিমেশনের কম্পানি নেই,নেই কোনো উদ্বেগটা।তাই অনেকে যারা এনিমেশন তৈরি করে তা সুধু মাত্র শখের বশে।তাই এই মুভিটি অবশ্যই প্রশংসনীয়।মুভিটিতে CGI Graphics ব্যবহার করা হয়েছে। আসলে আমাদের দেশে এরকম কিছু উদ্দেগ নিতে হবে তাহলেই আশ্তে-আশ্তে আমাদের দেশে এনিমেশনের প্রচলন হবে।তৈরি হবে এনিমেশন নিয়ে কর্মসংস্তান।এবং অনেকেই তখন এনিমেশন নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করবে।আমাদের দেশও এনিমেশনের বিশাল জগতে প্রবেশ করবে।তাই এরকম উদ্দেগ অবশ্যই প্রশংসনীয়।তাই এরকম উদ্দেগ অবশ্যই প্রশংসনীয়।তাই এরকম উদ্দেগ অবশ্যই প্রশংসনীয়।ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন
Tag : , , ,

Copyright © Technology Is For Us, We Are Not For Technology!!! - - Designed by Maruf Al Berunee -