Popular Post

Archive for 2016

USAMAH - HABEEB IBNUL HABEEB | Suppressed History from the Life of Prophet Muhammad

By : Maruf Al Berunee
USAMAH - HABEEB IBNUL HABEEB | Suppressed History from the Life of Prophet Muhammad: Usamah, the son of Zaid and Barakh is one of the most important character from the life of the Prophet. He was chosen as supreme commander in the final expedition during the life of the Prophet. Because he was not from Aristocrat family with Qureishi blood, he was marginalized as racism came back along with Jahilillya that is still haunting Islam till today.

Technology is for us, we are not for technology

‘খিওকুশিন কারাতে’- সেল্‌ফ ডিফেন্স

By : Maruf Al Berunee
খালিহাতে আত্মরক্ষা শিখুন, আত্মবিশ্বাসী হোন এবং শারীরিক সক্ষমতা অর্জন করুন।
極真 ‘খিওকুশিন’ কারাতের উৎপত্তিস্থল জাপানে ১৯৬৪ সালে। ‘খিওকুশিন’ এর উচ্চারণ হবে ‘খি-ইয়োক/শিন’ যার মানে হচ্ছে “চূড়ান্ত সত্য বা বাস্তবতা”। ‘খিওকুশিন কারাতে’র প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন ‘মাস ওয়াইমা’ (মৃত) । তিনি অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী কারাতে প্রশিক্ষণ করেন এবং ফাইট করার একটি পদ্ধতি আবিস্কার করেন, যা “সব থেকে শক্তিশালী কারাতে” নামে পরিচিত। আমি কোন ব্ল্যাক বেল্টধারী নই। কিন্তু মার্শাল আর্ট নিয়ে অনেক পড়েছি, আর এখন একজন ‘খিওকুশিন’ স্টুডেন্ট। পাঠক, আমাকে আবার সন্ত্রাসী ভাববেননা। বিডি টুডে’তে/ সামু’তে অনেক ভিজিটর ও ব্লগার আছেন। তাদের বাস্তব জীবনে কাজে লাগবে ভেবেই লিখলাম। শারীরিক সক্ষমতা অর্জন বলতে, জাঁ ক্লদ ভ্যানডাম বা আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার হতে বলছিনা। কিন্তু কিছু ওয়ার্ম আপ এক্সারসাইজ করাটা জরুরী। নইলে হঠাৎ কোন পেশীতে টান পড়তে পারে তাছাড়া স্ট্রেচিং করা থাকলে আপনার উঁচুতে লাথি মারাও সহজ হয়। শরীর ফ্লেক্সিবল হলে দ্রুততাও অর্জন করা যায়। ব্যায়াম করলে কি কি উপকার হয় তা তো সবার জানা। আর বয়স কে একদম পাত্তা দিবেননা! মনটাই আসল। তিন ধরনের মার্শাল আর্ট রয়েছে। Non-contact, Half contact এবং Full contact. Non-contact মার্শাল আর্ট মূলত স্পোর্টস মার্শাল আর্ট। পয়েন্টের ভিত্তিতে খেলা হয়, শরীরের নির্দিষ্ট অংশে টাচ করা যায়, কোন বডি ড্যামেজ হয় না। Half contact মার্শাল আর্ট মূলত মুভিগুলোতে দেখা যায়। আর ‘খিওকুশিন’ হচ্ছে ‘ফুল কন্টাক্ট’ কারাতে। রিয়েল টাইম ফাইট হচ্ছে Full contact মার্শাল আর্ট। এই মার্শাল আর্টের জয়ী নির্বাচন কোন পয়েন্টের ভিত্তিতে হয় না। হয় নক আউটের ভিত্তিতে। যে প্রতিযোগী শেষ পর্যন্ত সারভাইভ করতে পারে সেই জয়ী হয়।
ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদের জন্য কারাতে শেখাটাও জরুরী। ছেলেরা একাই বিপদ মুকাবিলা করবে আর মেয়েরা সারাজীবন মুখ বুঝে সহ্য করে যাবে এমনটা আশা করা ভুল। নারীর প্রতিবাদের নতুন ভাষা হবে ‘খিওকুশিন’ কারাতেঃ আচ্ছা, আমরা কি কেউ ভুলতে পেরেছি গত পহেলা বৈশাখের দুঃসহ ঘটনা? ভোলা কি যায় সেদিন এক ভিড়ের মধ্যে মেলায় আসা মেয়েদের সম্ভ্রমহানির কথা? বিজাতীয় ভুভুজেলা বাজিয়ে কিছু পিশাচ পরিবেশ বানিয়েছিল বিভীষিকাময়। ভুভুজেলার শব্দে মেয়েদের আর্তনাদ পৌঁছুতে পারেনি জনগণের কাছে। তাই পার পেয়ে গিয়েছিল অনেক লম্পটেরা। আশার কথা, এবার ভুভুজেলা এবং মুখোশ সরকার নিজেই নিষিদ্ধ করেছে। তবুও কি পহেলা বৈশাখের ভিড়ে মেয়েরা নিরাপদ? বাংলাদেশের মেয়েদের প্রাত্যহিক জীবন অনিরাপত্তার বেড়াজালে বন্দী। এই অনিরাপত্তাকে একমাত্র জয় করতে পারে মেয়েদের আত্মরক্ষা শিক্ষা। কিন্তু আমাদের দেশে রিয়েল টাইম ফাইটিং শেখানোর জন্য সেরকম প্রতিষ্ঠান খুব একটা নেই। মেয়েদের জন্য তো আরও নেই। গত পহেলা বৈশাখের পৈশাচিক ঘটনার পরপরই একজন ফাইটার চিন্তা করতে থাকেন কিভাবে প্রতিহত করা যায় এই ঘটনাগুলোকে! মেয়েরা যাতে নিজেরাই ঘটনার যোগ্য প্রতিবাদ করতে পারে সেজন্য তিনি মেয়েদেরকে প্রশিক্ষণ দেবার সিদ্ধান্ত নেন। এভাবেই শুরু হয় KO Fight Studio এর “সেলফ ডিফেন্স” কোর্স। মেয়েদের মার্শাল আর্ট নিয়ে পরিবারের অনেক ভুল ধারণা থাকেঃ মার্শাল আর্ট শিখলে মেয়েদের শরীর শক্ত হয়ে যায়। কিংবা মা হতে সমস্যা হয়! ইত্যাদি। তাই অনেক বাবা মা ভাবে, কি লাভ মেয়েদের মারামারি শিখে! তার চাইতে মেয়ে রান্না শিখুক, সেলাই শিখুক প্রভৃতি! কিন্তু মেয়েদেরও মার্শাল আর্ট শেখা প্রয়োজন। মার্শাল আর্ট শিক্ষার্থীদেরকে একটি শৃঙ্খল জীবন উপহার দেয়। আনুগত্য শেখায়, একে অপরকে সম্মান করতে উৎসাহ প্রদান করে। একজন মার্শাল আর্ট শিক্ষার্থীর স্মোক বা ড্রিঙ্ক করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। অনেক কিছুই জানলেন। আর এখন নিশ্চয় জিজ্ঞাসা করবেন যে, শিখবো কোথায়? প্রতিষ্ঠান কোথায়?
‘খিওকুশিন কারাতে’র রিয়েল টাইম ফাইটিং শেখানোর জন্য ঢাকায় উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে KO Fight Studio. সেনসেই (Sensei) আবদুল্লাহ মোহাম্মদ হোসেইনKO Fight Studio এর ফাউন্ডার and চিফ ইন্সট্রাক্টর। Kyokushin কারাতে ব্ল্যাক বেল্ট 3rd dan পাওয়া এ লড়াকু বীর বর্তমান সময়ে সবার কাছে এক পরিচিতমুখ। প্রশিক্ষণে শেখানো তার প্রতিটি পাঞ্চ, প্রতিটি কিক শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ করতে উদ্বুদ্ধ করে। নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখায়। অবশ্য বংশালের ছোট্ট সেই ছেলেটির আজকের সেনসেই আবদুল্লাহ হয়ে উঠার সংগ্রামটা খুব একটা মসৃণ ছিল না। এই চলার পথে ছিল সব কঠিন থেকে কঠিনতর বাঁধা। চলুন তার ব্যাক্তিগত পরিচয় জেনে নেওয়া নিই।
কিভাবে বংশালের ছেলেটি হয়ে উঠল সেনসেই আবদুল্লাহ? সেনসেই আবদুল্লাহর ছেলেবেলা কেটেছে পুরান ঢাকার বংশালে। ১৯৭৭ সালে ২৮শে অক্টোবর জন্ম নিয়েছেন ধানমণ্ডিতে। গ্রামের বাড়ি মাদারীপুর। তিন ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন মেজ। পুরান ঢাকার কাবাব, বিরিয়ানি, বিউটির লাচ্ছি এসব ঘিরেই ছিল তার ছোটবেলা। বংশালে ছিল নিজেদের বিশাল বাড়ি। দাদা ছিলেন রাজনীতিবিদ। বাবা ব্যবসা করতেন। তৎকালীন পুরান ঢাকার ম্যারিস টিউটোরিয়াল নামক এক ইংলিশ মিডিয়ামে কেটেছে তার ছোটবেলার পড়াশুনা। এরপর ঢাকা ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে ও লেভেলস এবং এ লেভেলস সম্পন্ন করেন। এ লেভেলসের পর পড়াশুনা আর চালিয়ে যাননি। তার ফাইটিং জীবন অবশ্য শুরু হয় বেশ ছোট বয়সে। মাত্র ১৩ বছর বয়সী ছেলে শুরু করেছিল মার্শাল আর্ট Training. এখনকার দিনে এটা হয়ত তেমন আশ্চর্যের কথা নয়। কিন্তু তখন সময়টা ছিল ১৯৯০ সাল। সেই বয়সে বাংলাদেশের অন্যতম খলনায়ক ইলিয়াস কোবরার কাছে Hunan কুংফু শিখেন। মায়ানমারে এই Kungfu খুবই জনপ্রিয়। এর অন্য নাম Bando। ঐ Martial সে রকম পেশাদার কিছু ছিল না। ১৯৯৩ সালে সেনসেই আবদুল্লাহ Kyokushin কারাতে শেখেন। Kyokushin হচ্ছে ফুল কন্টাক্ট Karate. এর জন্ম জাপানে। আবদুল্লাহ এই কারাতে শেখার জন্য International Karate Organization এ অংশগ্রহণ করেন। এই সংগঠনের হেডকোয়ার্টার জাপানে। এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের হেডকোয়ার্টার সিংগাপুরে। আবদুল্লাহ বাংলাদেশ ব্রাঞ্চে ভর্তি হন। বাংলাদেশের এই সংগঠনে তার ট্রেনিং চলে প্রায় ১৬ বছর । ১৯৯৩ সাল থেকে ২০০৯ পর্যন্ত। ২০০৯ এর পর থেকে এখনও সিংগাপুরে ট্রেনিং নিচ্ছেন বিশ্ববিখ্যাত গ্র্যান্ডমাস্টার Peter Chong এর কাছ থেকে। যিনি কিনা এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের kyokushin এর চেয়ারম্যান! সেনসেই হতে ব্ল্যাক বেল্টের থার্ড ‘ডান’ সম্পন্ন করতে হয়। প্রত্যেকটা ‘ডান’ মার্শাল আর্টের একেকটা ডিগ্রী। মোট ১০টা ‘ডান’ সম্পন্ন করলে সে গ্র্যান্ডমাস্টার হিসেবে উপাধি পায়। সেনসেই আব্দুল্লাহ বিশ্বের বিভিন্ন ক্যারাতে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন! ২০০৩ সালে 1st All Bangladesh Open Full Contact Karate Tournament এবং ২০০৮ সালে 2nd All Bangladesh Open Full Contact Karate Tournament এ চ্যাম্পিয়ন হন। ২০০৪ সালে কুয়েতে Liberation Tournament এ প্রতিযোগিতা করেন। এর আগে ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ থেকে ইরানে অংশ নেন। তাছাড়াও ফিলিপাইন এবং সিংগাপুরের All Asian Tournament এ অংশগ্রহণ করেন সেনসেই আবদুল্লাহ। তিনিই একমাত্র বাংলাদেশি যিনি পাকিস্তান এবং থাইলান্ডের Full Contact Kyokushin Karate Seminer পরিচালনা করেন। এছাড়াও তিনি কারাতে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন বিশ্বের সব বড় বড় প্রশিক্ষকের কাছ থেকে। এর মধ্যে Shihan Peter Chong, Shihan Royama, Shihan Yujo Goda, Shihan Jackie Chong, Shihan Inamullah Khan এর নাম উল্লেখ যোগ্য।
মেয়েদের প্রতি সেনসেই আবদুল্লাহর আহ্বানঃ মেয়ে, প্রতিবাদ কর! জেনে নাও উপায়গুলো! সত্যি কথা হচ্ছে মার্শাল আর্ট সবাই জানি না। সবাই সেলফ ডিফেন্স কোর্স করেও ফেলেনি। তাহলে আসছে বৈশাখে কিভাবে একটি মেয়ে নিরাপদ থাকতে পারে? কিংবা প্রতিদিন রাস্তায় মেয়েদের সঙ্গে হওয়া শারীরিক হয়রানির প্রতিবাদ কিভাবে মেয়েরা করতে পারে সে বিষয় কিছু টিপস দিয়েছেন আবদুল্লাহ। মেয়েদের প্রতিবাদের ভাষা কেমন হওয়া উচিত? চলুন, টিপসগুলো দেখে নেই? ১) Awareness একটি বড় বিষয়। আপনি যদি জানতে পারেন কোন পরিস্থিতি আপনার জন্য সুবিধাজনক নয়, তাহলে সেই সিচুয়েশনে আপনি যাবেন না। গেলেও alert থাকবেন। ২) সময় অনুযায়ী স্থান এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। দিনের বেলাতেও কোন কোন জায়গা ভীষণ অনিরাপদ, সেসব জায়গা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা মঙ্গলের। এটা ছেলে মেয়ে সবার জন্যই। ৩) আপনার সিক্সথ সেন্স যদি বলে আপনি কোন একটা জায়গায় ফিজিক্যালি হ্যারাজ হতে পারেন, তাহলে দ্রুত সরে যাবেন সেই জায়গা থেকে। ৪) যদি হ্যারাজ হন, একদম সময় না নিয়ে এবং এক মুহূর্ত না ভেবে প্রতিবাদ করুন। React করুন। অত কিছু ভাবতে যাবেন না যে ভিড় বাস বলেই ধাক্কা দিল কিংবা ছেলেরা এরকম একটু করতেই পারে। এসব মাথাতেও আনবেন না। হয়ত কেউ তাকাল, আপনি কথা শুনালেন। অনেকেই বলবে বাড়াবাড়ি করছেন। কিন্তু আপনি বুঝবেন ঐ ব্যক্তির চাহনি শোভনীয় ছিল কিনা! মোটকথা আপনি যখনই বুঝবেন আপনার privacy তে ব্যাঘাত ঘটছে তখনই আপনি প্রতিবাদ করবেন। এই প্রতিবাদটুকু পুনরায় ওদের খারাপ কাজ করতে বাধা দেবে। ৫) Physically প্রতিহত না করতে পারলেও, voice raise করুন। যাতে হয়রানকারি বিব্রত হয় এবং পিছপা হয়। ৬) মেয়েরা সঙ্গে চাবির রিংয়ের সঙ্গে লোহার চেইনের মত রাখতে পারেন। যাতে কিছু হলে ঘুরিয়ে একটা আঘাত করলেন। কিংবা সঙ্গে লাগলেন বড় সেফটি পিন, বড় ক্লিপ, নেইল ফাইলারের মত তীক্ষ্ণ জিনিস। সেনসেই আবদুল্লাহর মতে, একজন সত্যিকারের ফাইটার কখনও চাঁদাবাজি করে না, মাস্তানি করে না। তাই সবসময়ই চাঁদাবাজ কিংবা হয়রানকারীরা প্রচণ্ড ভীতু হয়। প্রতিবাদ করে একবার এদেরকে প্রতিহত করতে পারলে দেখবেন, ধীরে ধীরে নিজের সাহসটা বেড়েই চলেছে। বিস্তারিত জানার জন্য যোগাযোগের জন্যঃ KO Fight Studio Road #113/A, House #19-20, Gulshan-2, Dhaka-1212 +880 1924 999 000 N.B. some part of this article has been taken from 'bdyouth'

The easy guide on how to access the Dark Web using Tor

By : Maruf Al Berunee
A complete tutorial for accessing the Dark Web using Tor on Linux, Mac and Windows PCs The Deep Web (or Invisible web) is the set of information resources on the World Wide Web not reported by normal search engines, according a raw estimation of some security experts clear web represents only a small portion of the overall web content, the remaining part is unknown to the majority of web users. Ordinary web users are literally shocked when understand the existence of the Deep Web, a network of interconnected systems, not indexed, having a size hundreds of times higher than the current web, around 500 times. As the name suggests, the Dark Web is an extremely large and hidden portion of the internet, and this guide will help you to access it in a very ‘simple to follow’ guide. Let us start. Getting started In order to access the Dark Web, you will be required to download and installed a browser called Tor. While it is compatible with both Windows and Mac OS X, we will not be recommending you to use these platforms, and for very good reasons, which is security and of course privacy. The damage being inflicted on your operating system in the form of bugs is going to be extremely detrimental, not to mention that you might become the target of government officials, so make sure that you know what you are getting yourself into. Also, it is recommended that you are running the latest version of Mozilla Firefox, since it uses up less resources of your system and also blows up less number of whistles as far as privacy is concerned. Download the official application It is imperative that you read this very carefully. Do not download Tor from any other download site, and we highly recommend that you take the installation file from the official website. After you have downloaded the software, you can wish to test its legitimacy with the Tor Project’s GPG signatures as per the method below. How to identify the legitimacy of a Tor browser download You have to be careful every step of the way so here are the necessary steps that you should take in order to check if the software is legitimate or not. Save the GPG signatures to the same directory as the Tor download and using these tools you can use the following process. Keep in mind that this is going to be for both the Mac and Linux platforms. Make sure that you have GPG Tools for Mac installed and GnuPG for Linux installed. Now, follow the steps given below (keep in mind that you will see the term ‘DownloadLocation’ at various locations of the guide. Replace this with the actual location of your download to avoid unnecessary obstacles standing in your way). 1. Import the public key of the Tor project (type in the same manner): 2. gpg –keyserver x-hkp://pool.sks-keyservers.net –recv-keys 0x4E2C6E8793298290 3. Verify on Linux using the following command: gpg –verify ~/DownloadLocation/tor-browser-linux*.tar.xz{.asc*,} 4. Verify on Mac using the following command: gpg –verify ~/DownloadLocation/TorBrowser-VERSION-osx*_en-US.dmg{.asc*,} The results should look something like the image below:
or Windows, it is going to be a little trickier so be sure to follow the steps without missing anything 1. Get GPG for Windows. The files can be obtained from here 2. Fire up windows command prompt, or cmd (opening as Administrator is recommended) 3. Import the Tor Project signature: “C:\Program Files\Gnu\GnuPg\gpg.exe” –keyserver x-hkp://pool.sks-keyservers.net –recv-keys 0x4E2C6E8793298290 4. To verify the signature using GPG for Windows: “C:\Program Files\Gnu\GnuPg\gpg.exe” –verify C:\DownloadLocation\torbrowser-install-VERSION_en-US.exe.asc C:\DownloadLocation\torbrowser-install-VERSION_en-US.exe 5. Keep in mind that all this process has to be carried out through cmd, or command prompt. How to successfully install Tor on various operating systems Here is how you will successfully be able to install the Tor browser on various platforms. Let us begin. Linux (Debian based systems) You will have the option of installing the Official Tor Repository and downloading it directly. This will save time and verification will be done automatically for you. Debian: nano /etc/apt/sources.list Insert: deb http://deb.torproject.org/torproject.org jessie main deb-src http://deb.torproject.org/torproject.org jessie main Next, do the following: Ctrl+O apt-get update apt-get install tor Ubuntu nano /etc/apt/sources.list Insert: deb http://deb.torproject.org/torproject.org trusty main deb-src http://deb.torproject.org/torproject.org trusty main Ctrl+O apt-get update apt-get install tor Mac Download and install Macports from here 2. Next, open a terminal and type the following command: sudo port install tor Windows Installing the Tor Browser to access the Dark Web on Windows is the simplest process possible. Just install the program like you would any other program. How to navigate around the Dark Web
Keep in mind that this is not Google, but the Dark Web, so it will be difficult for you in finding your way around. This is exactly the reason why a Hidden Wiki exists. There are two versions of Hidden Wiki; one is a uncensored version, which will help you to access explicit content, or things that a righteous man would certainly condemn. As for the censored version, it will display the information as you can see in the image below.
-Technology is for us, we are not for technology

একান্ত নিজের জন্য কিছু সময় দরকার সবার

By : Maruf Al Berunee
জীবনের কিছু অনুভূতি প্রায়ই চাপা দীর্ঘশ্বাস বের করে তার একটা হলো জীবনের প্রকৃত জ্ঞান কিছুটা শিখে সেই মানদন্ডে নিজের জীবনের পেছনের দিকে এক ঝলক তাকানো... খেয়াল হয়, অনর্থক-অকারণ অনেক সময় যা আসলে আমার কোনই কাজে আসবে না। অনেক আলাপে থাকতে চাইনি, অনেক বিষয় জানতে চাইনি, অনেক মানুষের সাথে মিশতে ভালো লাগেনি তাও থাকতে হয়েছে -- সেগুলো নিয়ে খারাপ লাগে; টের পাই অনেক বেশি দৃঢ় হতে হবে আগামী জীবনের জন্য।
আসলে আল্লাহর একজন বান্দা হবার বিষয়টাতে অনেক কিছু ভাবতে হয় না -- শুধু প্রতি মূহুর্তে, ঠিক প্রতিটা ক্ষণে মনে করার চেষ্টা যে এতে কি আমার আল্লাহ খুশি হবেন? খুব বেশি জ্ঞান লাগে না, যেকোন মূহুর্তে, যে কেউ আমরা শুরু করতে পারি, এরপর তিনি ডেকে নেয়া পর্যন্ত তারই কাছে যাবার চেষ্টা -- এতেই এই জীবনের সফলতা। একদিন কেউ থাকবে না, কেউ থাকেও না। পড়ে থাকবে আমার সুন্দর পোশাক, ভালোবাসার মানুষগুলো, আমি চলে যাব মাটির নিচে। পড়েছিলাম একজন ওস্তাদ তার ছাত্রকে শিখিয়েছিলেন, "মাটিকে অবজ্ঞা করো না। তুমি যখন বেঁচে থাকো তখন সে তোমার পায়ের নিচে থাকে, যখন তুমি মরে যাবে তখন সে তোমার উপরে থাকবে।" -- কথাটা পড়ে ধাক্কা খেয়েছিলাম।
প্রাত্যহিক জীবনে অজস্র ফালতু আড্ডাবাজি, বাজে কথার মাঝে পড়ে থাকা হয় আমাদের যা অন্তরকে কঠিন করতে থাকে, অনুভূতিরা ভোঁতা হয়ে যায় -- যার ফলে আল্লাহর বাণী শুনলে হৃদয়ে সহজে দাগ কাটে না। অনেক পাপকে ছোট মনে করে যখন ক্রমাগত করতে থাকি, তখন তা অন্তরকে কঠিন করে দেয়। সলাতে আর শান্তি আসে না। তাওবাহ করে ফিরে আসতে হবে আল্লাহর কাছে, সেই পাপগুলো আর কোনদিন করবো না এমন আন্তরিক তাওবাহ, ক্ষমাপ্রার্থনা করে অশ্রুবিসর্জন। শুধু এই পাপের হিসেব দিতেই হয়ত চলে যাবে আমার সকল সৎকাজগুলোর অর্জন। আল্লাহর ক্ষমা ছাড়া যাবো কই?
নিজেদের জন্য সময় আমাদের খুব কম থাকে। ইন্টারনেট, মোবাইল, ফ্রেন্ডস-ফ্যামিলি শেষে যান্ত্রিক নাগরিক জীবনে একটু একাকীত্ব দরকার যখন আল্লাহকে একদম নিজের মতন স্মরণ করবো। নিজের কাজগুলো আর জীবনের প্রবাহ নিয়েও চিন্তা করা প্রয়োজন। শেষরাতের সলাত আদায় আমাদের একটা সোনালী সুযোগ। আল্লাহ আমাদেরকে তার পছন্দের জীবনকে ধারণ করার তাওফিক দিন। জন্মের পর যে ভ্রমণ শুরু হয়েছিলো আমাদের, আল্লাহর কাছে গিয়েই তার শেষ। হারাবার কিছু নেই যদি জানি প্রতি মূহুর্ত, প্রতিটি নিঃশ্বাস আল্লাহর জন্যই। এই ক্ষণ, এই স্নিগ্ধ বাতাস, এই আলো, সুস্থ চোখ, পড়তে পারার মন-বুদ্ধি, সচল হাতগুলো -- এই নি'আমাতগুলো যেন আমাদের জান্নাতের পথেই পরিচালিত করে, জাহান্নামের পথ থেকে দূরে রাখে... 
স্বপ্ন কারখানা, ঢাকা নগরী। 
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ঈসায়ী

ইসলাম ও গনতন্ত্র জান্নাত ও জাহান্নামের পথ

By : Maruf Al Berunee
আউযু বিল্লাহি মিনাশ্ শাইতানির রাজীম

আল্লাহ সকল সৃষ্টির স্রষ্টা , লালন কর্তা, মেহেরবান ও দয়াময়। ইবলিস শয়তান মানুষের সৃষ্টিলগ্ন থেকে ঘোষিত শত্রু। পৃথিবীময় মানুষে মানুষে মারামরি, কাটাকাটি, হিংসা বিদ্বেষ ও মানুষে মানুষে বৈষম্য সৃষ্টি, সকল শয়তানের কাজ।

“ওয়াল্ আসর ইন্নাল্ ইনসানা লাফি খুসর্।” “যুগের কসম, মানবজাতি নিশ্চিত বিপন্ন।”

বিশ্বময় মানবজাতি আজ ধ্বংসের মুখোমুখি।

*** *** ***

বিশ্বের দরিদ্রতম ঘনবসতিপূর্ন বাংলাদশ শয়তান ও তার সৃষ্ট রাজনৈতিক বাটপারদের “পাতানো খেলে” আজ এক মহা ধ্বংসযজ্ঞের ও মুখোমুখি। কে¦য়ামতের পূর্বে পার্থিব ক্বেয়ামতের দ্বারপ্রান্তে । জন্মের লগ্ন থেকে ভুলের পর ভুলে জাতি জাহান্নামের কিনারে দন্ডায়মান। আর একটি মাত্র ভুল, দুঃস্বপ্নময় পরিনাম ডেকে আনবে।

*** ***

স্রষ্টা ও সৃষ্টির বিধানে কোথাও গনতন্ত্র , ভোটাভুটি বা “অল্পের উপর অধিকাংশের ” নিয়ন্ত্রন বা শাসন নাই, স্রষ্টা এক, সৃষ্টি অসংখ্য। স্রষ্টার বিধানে সৃষ্টি চলে। সৃষ্টির বিধানে নয়। মানবদেহে মাথার ওজন মাত্র দুই তিন কেজি, দেহের ওজন পঞ্চাশ কেজি। দুই কেজি মাথার দ্বারা যদি দেহ নিয়ন্ত্রিত হয়, তাহলে মানুষ সুস্থ। আর যদি পঞ্চাশ কেজি দেহ দ্বারা মাথা চালিত হয়, তাহলে মানুষ উন্মাদ ও পাগল। নরনারীর বিবাহ, একক নর কর্তৃক নারী ও নারী কর্তৃক নরের পছন্দের মাধ্যমে হয়। জনগনের ভোটাভুটিতে হয় না। নারীপুরুষের মিলন ও সন্তানের জন্ম, তাও গনসমাবেশ ও গনভোটে হয়না। পরিবারে মাতাপিতা দু’জন। সন্তান অনেক , সন্তানদের ভোটে পরিবার চলে না। বরং পিতামাতার মধ্যেও একজনের কর্তৃত্ব ও অন্য সকলের আনুগত্বে সংসার “আদর্শ স্বর্গীয় সংসার” হয়।

*** *** *** ***

গনতন্ত্র ও ভোটাভোটি ইবলিস শয়তানের Brain child বা শয়তানী মস্তিষ্কের অবাধ্যতার ফল।

*** *** *** ***

আল্লাহ রাহমান মানুষকে পৃথিবীতে কল্যান ও আখরাতে জান্নাতের দিকে পরিচালিত করে ঈমান ও আমলের দ্বারা। নারী তার পেছনে, “কল্যানীয়া” সহধর্র্মিনী। ইবলিশ শয়তান মানুষকে পৃথিবীতে যৌনবিকৃতি ও পরকাল জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়। নারী তার সামনে, “কামসহচরী”, ধর্ম নষ্টকারিনী। আমরা কোন পক্ষে যাব ? আল্লাহর না শয়তানের?

*** *** *** ***

বাংলাদেশ পৃথিবীর দারিদ্রপীড়িত এক অশান্ত জনবহুল ক্ষুদ্রদেশ। এজাতিই আল্লাহর রহমতের আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য “পাকিস্তান ” নামের পবিত্র রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিল। কিন্তু পার্থিব স্বার্থের ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে মন কষা কষির সময় শয়তান ফাঁকে ঢুকে পড়ে দুই মুসলমান ভাইদের মধ্যে খুনাখুনি আরম্ভ করে দেয়। একদিকে পাঞ্জাবী বিহারী, অপরদিকে বাঙ্গালী। কেউ আর মুসলমান রইল না।আল্লাহ শেষ নবী সঃ বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে এমন এক সময় আসবে যখন তোমরা পরস্পর হত্যায় লিপ্ত হবে। তাতে হত্যাকারী ও নিহতরা জাহান্নামী হবে।” তাকে জিজ্ঞাসা করা হলো , ইয়া রাসুলুল্লাহ , হত্যাকারী হয়তো হত্যার জন্য জাহান্নাম যাবে, নিহত ব্যক্তি কেন জাহান্নামী হবে? উত্তওে রসুল সঃ বলেছেন, কারণ , নিহত ব্যক্তিও সুযোগ পেলে হত্যাকারীকে হত্যা করতো।”

*** *** *** ***

হত্যাযজ্ঞ ও খুনাখুনি যে জাতি ও রাষ্ট্রের স্রষ্টা , যে জাতি তওবা করে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পন না করলে “এক মহা হত্যাযজ্ঞের ” মাধ্যমে সে জাতি বিলুপ্ত হয়। বাংলাদেশ আজ সে ক্রান্তি লগ্নে।” আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য পরিবর্তন করেন না, যে পর্যন্ত না স জাতি তার অন্তর পরিবর্তন করে।” (আল কোরআনঃ রাদ ১১)

*** *** ***

আল্লাহ তাঁর রহমত দিয়ে নরনারীকে স্বামী স্ত্রী , সন্তান সন্তুতি ভাইবোন ও আত্মীয় স্বজন রুপে এক , ঐক্যবদ্ধ ও মিল মোহাব্বতে সুখে দুঃখে পরস্পরকে বেঁধে মানব সমাজকে “একপরিবারে” রুপান্তরিত করেন। অভিশপ্ত শয়তান স্বামী স্ত্রীতে ফাটল ধরায়। তারপর মানব সন্তানদের একের পর এক রক্তে, বর্ণে,ভাষায়, পেশায় ও ভৌগোলিক সীমায় বিভক্ত কওে রাষ্ট্র, জাতি ও প্রজাতিতে শতধা বিভক্তির পর বিভক্ত করে পরস্পরকে গোষ্ঠীগত কলহ ও দ্বন্দে লিপ্ত করে। শান্তির সমাজ , স্বার্থদ্বন্ধের মানব সমাজের নরকের রুপ নেয়।

*** *** *** ***

وَاعْتَصِمُوا بِحَبْلِ اللَّهِ جَمِيعًا وَلَا تَفَرَّقُوا “আল্লাহর রশিকে সবে মিলে সর্বশক্তি দিয়ে ধারন করো, কখনো বিভক্ত হয়ো না,” ঈমানদার জনগোষ্ঠীর জন্য আল্লাহর নির্দেশ। এক ঘরে দশ ভাই, সমাজসেবী, চিকিৎসাবিদ, প্রকৌশলী, আইনজীবী, শিক্ষক, ধর্মগুরু, ব্যবসায়ী, কর্মচারী, কৃষক ও শ্রমজীবী। এরা প্রত্যেকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে পরিবারের পরস্পরের সহায়ক হলে পরিবারটি কেমন হয়? আর যদি প্রত্যেকে নিজ নিজ পেশাভিত্তিক সংগঠনের সদস্য হয়ে স্বীয় স্বার্থের পূজারী হয়ে দ্বন্ধে লিপ্ত হয়, তা হলেই বা পরিবার টি কিরুপ হয়?

প্রথমটি আল্লাহর রহমতের বন্ধনে তৈরী স্বর্গীয় পরিবার। দ্বিতীয়টি শয়তানী বিভক্তির অভিশপ্ত পরিবার।

*** *** ***

বর্তমানের রাজনৈতিক দলসমূহ, ছাত্রদলসমূহ, শিক্ষক সমিতি, মহিলা পরিষদ, চিকিৎসক সমিতি, সরকারী কর্মচারী সমিতি, বেসরকারী কর্মচারী সমিতি, শ্রমিক দল, ইত্যাকার সকল গোষ্ঠী-বিভক্তি, আল্লাহর কসম, শয়তানের নারকীয় নৈরাজ্য, যার নাম বর্তমান রাজনীতি।

এ সকল দলাদলি ও সংঘাত নির্মূল করে মানুষে মানুষে ভাই, নর ও নারীতে “ঘর ও বাহির”, শ্রমিক ও মালিকে পিতা পুত্র, শাসক ও শাসিতে “ইমাম ও মুক্তাদী”, পিতা ও পুত্রে গুরু ও শিষ্য ও সর্বোপরি, বিশ্বের মানব জাতিকে “নেক ও এক” করার “আসমানী সংগ্রাম”ই ঈমান, জিহাদ ও আল্লাহর এবাদত, বেহেশত ও মুক্তির চাবি।

এর বাইরে, সকল মত ও পথ, শয়তান-সৃষ্ট কুফর ও কাফেরীর, “মাথা-গোনা” গনতন্ত্রের । যার পরিণাম, এজন্মে সংঘাত ও “সাফাকুদ্দিমা” বা রক্তক্ষয়ী খুনখারাবী; পরজন্মে জাহান্নাম।

হে মানুষ, কোন্ পথ তোমার, শয়তানের, না “রাহমানের”?

do you believe in soul mate?

By : Maruf Al Berunee
1.
And wide eyed companions,
Like hidden pearls.
- The Quran, the Inevitable, 56:22-23 

We have made them pure - virginal -
friends - lovers - for the Companions of the Right Side. - 56:36-37

Your partners are your garments and your are their garments.
- The Quran, the Heifer, 2:187


2.
“What you think of soul mate?”

“Do you believe in soul mate?”

Someone asked those questions to me few months back. Do I believe in such concept, I was asked.

I didn’t answer that day because I do not know. I did not know. 

Few days after that I had a chance to spend some quiet time in a nearby park and it was so lovely that rain started as I was strolling in the park and I found myself taking shelter on a floating deck restaurant. The view from the deck met the rain drops coming down and kissing the surface of the lake. There is so much beauty in the world, so often so hidden from our eyes and heart! While enjoying the rain, I sat down and wrote this small piece on the inspiration about soul mate.

3.
From my limited life experience so far I have no doubt about human heart’s infinite capacity to love another human heart, and the human being to whom that heart belongs to. And why this should be surprising when each human being has as his or her essence – the divine quality, al-Wadud: the Lover, the Beloved and the Love – the Source of All Three.

Each human being has tremendous capacity to love. The person whom you can give the most amount of love, and / or from whom you can attract or receive the most amount of love unrestrained – is your soul-mate: The friend of the soul, the soul's beloved, the beloved at the soul level, the anam caraal habib.

Through many life time, this tremendous capacity of our soul, for some, remain only an unrealized possibility unfortunately. Such possibility doesn’t always find their reciprocity and the story doesn’t always end as ‘...and they lived with each other happily ever after’ - fashion. But this never invalidate the domain of true lovers or the manifestation of soul mate. Infact the greatest love stories known to mankind became great only in their separation, not in their union - such is the paradox of love.

Yes there are human characteristic trait which make us attracted to certain person / personality and make us not so attracted to others / types of personality. This does not mean that we can not transcend our limitations to love anyone or anybody with our highest love that our heart is gifted with. Infact the wise ones say that the ones most difficult to love, deserve the most love from us. Remember how its the sick ones who need medicine. And infact to direct our heart to love whom our ego find most resistance to love is perhaps the most effective spiritual practice to widen our heart's capacity for love. It is like an exercise for the nafs (ego) and the qalb (heart).

Due to our heedlessness, due to our too much absorption into the material world we begin to lose our pure capacity to love with which we were born into this world. With time many of us actually forget to love that encompasses in a grand way. The boundless love of ar Rahman and ar Rahim  - two essential and most encompassing attribute of God.The great beings who lived among us, whom many hearts came to love, receive that love because they were human beings who were able to maximize their heart's capacity to love. If you think, you will understand that the great ones we remember,  our heart is made to remember, who perhaps lived in thousands of years back, are remembered exactly because they could love others with an uncompromising love the ordinary mind can not even imagine.To human history such beings we call luminous beings, the divine messengers, the saints, the awliyas.

Those whom we adore, whom many hearts love with such single pointed devotion, the great godly beings (rabbani), they succeeded in doing exactly so. Such quest to love more fully is the quest which all mystics have.

Just as one is his or her destiny and the destiny does not wait somewhere else outside of themselves but it is through them that their destiny manifest - the same parable applies for soul mate. In our new age discourse, often time an illusion is created that there is one, only one in the whole universe who is your soul mate and unless you have not found him or her, you haven't found your love truly. Well, in a sense it is true, but not like how it is thought or imagined to be true.

Popularly some believe that there is only one soul mate for us out there, which is right and wrong at the same time (yes reality permits such paradoxes, the simplest example is a glass half full and half empty at the same time, in quantum physics light particles behave both was wave and particle as well). When one is able to love another human being with perfect love, then that person become the focus of the heart and hence become the unique and one 'soul mate' for the person and since within human breast there is only one heart, so the perfected love becomes arrested to only one as well. In that state, there is only one beloved, one soul mate. So from post-love perspective, there can only be one soul mate for individual soul in the moment; but from another perspective, the possibility for the heart's ability to love any human being with a more perfected love and hence embracing that human being as soul mate is an open possibility and dynamic. The soul mate is not a static possibility with a single person waiting somewhere. It is an ever dynamic possibility, always present knowing no limitations.

Give me freedom to sing without an echo,
Give me freedom to fly without a shadow,
and to love without leaving traces. 
- Message of the Golden Sufi

So there is a discovery awaiting for each of us. The discovery to find the soul mate. Not somewhere else but by being more loving and being more open to love. It is not subject to speed dating but even the long married spouse whom one partner never allowed himself or herself to love or let be loved so completely, can also become the soul-mate for the rest of the life time once the love is perfected. To allow others to love us takes much much courage because it transports us into a very vulnerable place where we have to let go the last boundaries by which we separate and (tend to) protect out individuality.

You may find your soul mate in any person if you are able to love that person with a love that your heart is capable of to the highest degree, with the highest unconditionality, so unconditionally that your eyes can never look upon anybody else like that, so unconditionally that your heart has no more space for anyone else.

"God has not placed two hearts in the bosom of men." - as says the revelation.

And Allah knows the best, the Exalted, the Bestower of Wisdom.

4.
The moment I first heard about my love story
I was looking for you,
Not knowing that lovers don't meet anywhere,
they are inside each other, all along.
- Hafiz

(to be continued)


courtesy: techofheart.co

জীবন যাপন, ধাপে ধাপে (Step by Step)

By : Maruf Al Berunee
আমরা নাটক দেখি – দীর্ঘ দিনের রিহার্সাল দেখি না, আমরা পুরষ্কার দেখি – পুরস্কার পাওয়ার জন্যে যে অধ্যবসায়ের পথ, তা দেখি না। আমরা যে শিখরে পৌঁছে গেছে – তাঁকে দেখি, যারা শিখরের পথেই রয়ে যায় তাদের দেখি না। আমরা পরীক্ষার রেজাল্ট দেখি, দীর্ঘ দিনের অধ্যবসায় দেখি না। আমরা গন্ত্যব্যে পৌঁছনোর উদ্বেগে পথের সৌন্দর্যে চোখ রাখতে ভুলে যাই, যে পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছে গেল – তাঁকে দেখে, তার সাফল্য দেখে ভুলে যাই, কিংবা দেখতে জানিই না, যে – সে কতো পাহাড় নদী, সেতু, কত মরুভূমি অতিক্রম করে ধাপে ধাপে পাহাড় চূড়ায় পৌঁছেছে। আর সাফল্যের পর্দার পেছনের গল্পটা আমাদের কাছে অজানাই থেকে যায় – আর সেই না জানাটাই হয়তো আমাদের অনেকেই বিষণ্ণ করে, হতাশ করে। কোথায় যেন, কঠিন বাস্তবের সঙ্গে আমাদের কল্পনার সমস্ত চাহিদা গুলোর মধ্যে খুবই দূরত্ব তৈরি হয়ে যায়, তাই কখনো কখনো প্রতিদিনের বাস্তব জীবন যাপন খুবই কঠিন বলে মনে হয়, অনেক কিছুই কঠিন বলে মনে হয়। অথচ, জীবন মানে কি শুধুই জিতে যাওয়ার নাম? লড়াই করার নাম নয়? ধাপে ধাপে, পায়ে পায়ে পথ চলার নাম নয়? সমস্যার সমাধান করা নয়? কেন ভুলে যাই, জীবনের পথে হাজার হাজার মাইল পথ অতিক্রম করতে এক ধাপ দুই ধাপ করেই পদক্ষেপ ফেলতে হয়, ছোট্ট ছোট্ট সমস্যার সমাধান করেই এগিয়ে যেতে হয়। আর সেই ছোট্ট ছোট্ট পদক্ষেপই যখন এক দিন, এক সঙ্গে গুণে দেখা হবে – দেখা যাবে এক দীর্ঘ পথ। আশির দশকে আমেরিকান এয়ারলাইন্স যখন ঘাটায় চলছিল, এয়ারলাইন্সের হেড ছিলেন – Robert Crandall , তিনি গুণে দেখলেন – বিজনেস ক্লাস যাত্রীদের লাঞ্চের স্যালাড থেকে, যদি শুধু মাত্র একটা অলিভ সরিয়ে দেওয়া যায়, কেউই বুঝতে পারবে না, আর এতে কোম্পানি একশো হাজার ডলার লাভ করতে পারবে – হয়েও ছিল তাই। আর, ঐ একটা অলিভই কিন্তু আমেরিকান এয়ারলাইন্সকে দেউলিয়া হওয়ার পথ থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছিল – তাই, প্রতিদিনের বেঁচে থাকার ছোট্ট ছোট্ট পদক্ষেপ গুলোই জুড়ে দিয়েই আমাদের সম্পূর্ণ জীবন তৈরি হয় – হয়তো, কখনো সেই ছোট্ট পদক্ষেপের পথেও অনেক চড়াই উৎরাই আসে, কিন্তু, তা বলে পথ চলা থামিয়ে দিলে চলে না। মানুষের দুশ্চিন্তার বোঝা, কঠিন সমস্যার বোঝা যতই ভারী হোক না কেন – সেই বোঝা সহ ছোট্ট ছোট্ট পা ফেলে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ঠিকই বয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। তাই, মনে হয়, কখনো কখনো জীবন যখন কোন চমক দেয় না, সাফল্য দেয় না, জীবনকে বড়ই একঘেয়ে মনে হয়, প্রতিদিনের পুনরাবৃত্তি মনে হয় – দাঁতে দাঁত চেপে ছোট্ট ছোট্ট পদক্ষেপ নিতে হয়, জীবনের খেলাটাকে ধাপে ধাপে খেলে যেতে হয়। কে জানে, হয়তো, একটা ছোট্ট পদক্ষেপেই জীবন সম্পূর্ণ বাক নিয়ে আলোর মুখোমুখি হবে।

এক ব্যতিক্রম শিক্ষক এবং তার ব্যতিক্রমী প্রতিষ্ঠান

By : Maruf Al Berunee
সেই ২০০৪ সালের কথা। ২৭ বছরের যুবকটি এমআইটি থেকে মাত্র পড়াশোনা শেষ করে চাকুরীতে ঢুকেছেন। সারাদিন অফিস করেন- গবেষণা করেন। কিন্তু কেমন যেন একঘেয়েমি জীবন। বিয়ে করে বোস্টন শহরে ঘর বাঁধলেন। কিছুতেই পরিপূর্ণ স্বস্তি পাচ্ছেন না। সৃজনশীল মন শুধু ভেবেই চলে - নতুন কি করা যায়। একদিন মামার মুখে শুনলেন মামাতো বোন নাদিয়া গণিতে নাকি খুব কাঁচা। গণিতপ্রেমী এই যুবক বোনের গণিতের দায়িত্ব নিজের কাঁধেই নিয়ে নিলেন। নাদিয়ের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলেন, অঙ্ক কষে সময় নষ্ট করার চেয়ে অন্য কাজে সময় ব্যয় করতেই ভালো লাগে নাদিয়ার। গণিতের প্রতি অনাগ্রহের আরেকটা কারণ পাঠদান প্রক্রিয়া। অনেক ভেবে ভেবে গণিত শেখানোর নতুন নতুন কৌশল বের করলেন তিনি। কিছুদিনের মধ্যে ফল দেখতে পেলেন । নাদিয়া গণিতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছে। দেখা গেল অন্য কাজ ফেলে সারাদিন গণিতেই নিবিষ্ট নাদিয়া। এরই মধ্যে মামা সপরিবারে অন্য শহরে চলে গেলেন। কিন্তু নাদিয়ার গণিত শিক্ষা থামল না। যুবকটি টেলিফোনে - ইয়াহু ডুডল সফটওয়্যারের মাধ্যমে পাঠদান চালাতে থাকলেন। বিদ্যালয়ে ভালো ফলাফল করা শুরু করল নাদিয়া। নাদিয়ার সঙ্গে তাঁর দুই ভাই আরমান ও আলীকেও পড়ানো শুরু করলেন। পুরো ব্যাপারটা করে যাচ্ছিলেন নেশার মত। কিন্তু হঠাত করে দেখলেন টাইম মিলছে না। তিনি হয়তো চাকুরী থেকে ফিরলেন, ভাইবোন সব ব্যস্ত অন্য কাজে। আবার একই পাঠ অনেক সময় একবারের বেশী দিতে হচ্ছে। ভেবে ভেবে নতুন সমাধান বের করলেন। ভিডিও তৈরি করলেন। আপলোড দিলেন ইউটিউবে। এর মাধ্যমে সহজেই নাদিয়া ও তার দুই ভাই বাড়ীতে বসেই গণিতের লেসন গুলো পেয়ে যাবে। কিছুদিন পর লক্ষ্য করলেন, শুধু তার ভাইবোন না অনেকেই তার ভিডিও দেখা শুরু করেছে। অল্পদিনের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে গেলেন তিনি। এই জনপ্রিয়তা এতই বাড়ল যে, এক পর্যায়ে তিনি এক দুঃসাহসীক সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন। নটা-পাঁচটার নিয়মিত চাকরী ছেড়ে দিয়ে অনলাইন ফ্রি টিউটোরিয়াল বানানোকেই ফুলটাইম কাজ হিসেবে নিয়ে নিলেন। নিয়মিত কিছুকিছু করে তৈরি করতে করতে আজ পর্যন্ত ১৮০০+ টিউটোরিয়াল একদম একাএকাই তৈরি করে ফেললেন। প্রতিষ্ঠা করলেন "খান একাডেমী"। সালমান আমির খান সালমান আমির খান হ্যাঁ আমি খান একাডেমী এর প্রতিষ্ঠাতা সালমান আমির খানের কথাই বলছিলাম। ৩ ভাইবোনের জন্য তৈরি পাঠদানের পদ্ধতি আজ কেবল ইউটিউবেই ১৩ লক্ষ মানুষ সাবস্ক্রাইব করে নিয়মিত দেখছে। ২০১৩ এর মে মাস পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী খান একাডেমীর ভিডিওগুলো ইউটিউবে মোট ৩০ কোটিবার দেখা হয়ে গেছে। শুধু গণিত নয়,ইতিহাস, স্বাস্থ্যসেবা, চিকিৎসা, জীববিদ্যা, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, জ্যোতির্বিদ্যা, অর্থনীতি, ফিন্যান্স, ইত্যাদি বিষয়ের উপর ৪৫০০ এর বেশী মাইক্রো লেকচার বিনামূল্যে ইউটিউবে দেখা যাচ্ছে। ভিডিওগুলির ব্যাপারে বলতে গেলে, প্রথমত কোন ঝকমকা এনিমেশন নাই, গ্রাফিক্সের বলিহারি নাই, দিব্যি কালো একটা স্ক্রীন তার মাঝে কিছুক্ষণ পরে পরে কাঁচা হাতে আঁকিবুকি হচ্ছে আর কেউ একজন ঘ্যানঘ্যান করে অডিওতে কথা বলছে। প্রশ্ন হল এইখানে ম্যাজিকটা কোথায়? একটু ফিরে যান আপনার ছোটবেলায় স্কুলের দিনগুলিতে। আমার বিশ্বাস প্রত্যেকেরই অভিজ্ঞতা আছে নিজের বড়ভাই, পাড়ার বড়ভাই বা পাশের বিল্ডিং এর ইউনিভার্সিটি পড়ুয়া যিনি আপনার পড়াশোনার প্রতি দৃষ্টিভঙ্গী বদলানো ও সমস্যা সমাধানের মৌলিক আগ্রহ জাগানোর জন্য অসাধারণ অবদান রেখেছেন। ভিডিওর ধরণটাও অনেকটা তেমনই। শুনলে মনেই হবেনা যে ক্লাস করছেন, মনে হবে এই সাধারণ একটা জিনিষ কেউ একজন আপনাকে বোঝানোর চেষ্টা করছে। যিনি বোঝাচ্ছেন, তিনি নিজেও আপনার চেয়ে মহা আঁতেল কেউ না, বরং ভাবখানা যেন আমিও গত সপ্তাহেই শিখেছি ব্যাপারটা, ভূলে যাবার আগেই তোমারে একটু শিখায়ে দেই। খুব সীমিত দৈর্ঘের (৩-৭ মিনিট) এই ভিডিওগুলোতে যেকোন বয়সের শিক্ষার্থীর জন্য একদম ডুবে যাওয়াই স্বাভাবিক। তাই টের পাবার আগেই দেখা যাচ্ছে উল্লেখিত ক্লাসের বিষয়টি শিক্ষার্থী শিখে ফেলছে। আর এই অদ্ভূত অভিজ্ঞতা একজন, দুইজন না বরং আমেরিকা ও সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থীর এখন। উঁচু বেতনের অফিস ফেলে গোঁয়ারের মত লেগে থাকার ফলে সালমান খান বর্তমানে আমেরিকার সবচেয়ে জনপ্রিয় শিক্ষকদের মধ্যে একজন প্লাস রীতিমত সেলিব্রিটি। TED এ সালমান খানের বক্তব্য দেখুনঃ ভাবতে ভালো লাগে এই মহান শিক্ষকের বাবা আমাদের দেশের বরিশালেরই মানুষ। বাবা ফখরুল আমিন খান পেশায় ছিলেন একজন চিকিৎসক। দাদা আবদুুল ওয়াহাব ছিলেন ১৯৫৫ সালে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের স্পিকার। সালমানের বাবা বিয়ের পর পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানেই ১৯৭৭ সালে লুইজিয়ানার নিউ অরলিন্স শহরে সালমান জন্মগ্রহণ করেন, সেখানেই তাঁর বেড়ে ওঠা। মেধাবী সালমান ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব আইটি (এমআইটি) থেকে গণিত এবং তড়িৎকৌশল ও কম্পিউটার—এ দুই বিষয়ের ওপর স্নাতক করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তড়িৎকৌশলের ওপর স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন সালমান। অতঃপর এমবিএ করেন হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল থেকে। খান একাডেমী প্রতিষ্ঠার সময় যখন সালমানের বন্ধুদের সামনে তিনি পুরো পরিকল্পনাটি উপস্থাপন করেছিলেন, তখন প্রথম যে প্রশ্নটির সম্মুখীন হয়েছিলেন তা হলো, এই সাইট থেকে তিনি কীভাবে অর্থ উপার্জন করবেন। উত্তরে দৃঢ়প্রত্যয় নিয়ে তিনি বলেছিলেন, এর থেকে আয় করার প্রয়োজন নেই তাঁর। সালমানের মতে, খান একাডেমির উদ্দেশ্য হচ্ছে, সবাইকে বিভিন্ন বিষয়ের মৌলিক সব ধারণা পেতে সহায়তা করা। তিনি ইচ্ছে করলেই তাঁর ভিডিওগুলো কিংবা সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াকে কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছে চড়া মূল্যে বিক্রি করে দিতে পারতেন, একাধিকবার এমন প্রস্তাবও পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু না, তিনি সে পথে হাঁটেননি। জ্ঞানকে ব্যবসার পুঁজিতে পরিণত না করে তিনি বিনা মূল্যে ছড়িয়ে দিচ্ছেন সারা পৃথিবীতে, শিশু থেকে বৃদ্ধ—জ্ঞানপিপাসী সব মানুষের মাঝে। ভালো কাজের জন্য অর্থ কোন সমস্যা না। প্রথম দিকে ভিডিও গুলো নিজেই নিজের খরচে তৈরি করতেন। ২০১০ সালের মে মাস থেকে কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান তার এই প্রজেক্টে এগিয়ে আসে। ব্যক্তিগত ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদান আসতে থাকল। ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গুগল তাদের প্রজেক্ট টেন টু দ্য হান্ড্রেড-এ খান একাডেমীকে ৫ টি প্রজেক্টের একটি হিসেবে বিজয়ী ঘোষণা করে ও ২ মিলিয়ন ডলার দেয় যাতে খান একাডেমী আরো বেশি কোর্স তৈরি করে ও সারাবি
শ্বে জনপ্রিয় ভাষায় সবগুলি লেসন/টিউটোরিয়ালকে অনুবাদ করে। খান একাডেমীর ভিডিও লেকচারগুলো দেখে মুগ্ধ মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা এবং শীর্ষ ধনী বিল গেটস। Aspen Ideas Festival-এ বিলগেটস বলেছিলেন, তিনি ও তার তের বছর বয়সী সন্তান ররিকে নিয়ে ইউটিউবে নিয়মিত খান একাডেমীর লেকচার দেখে গণিত শেখেন। বিল এন্ড মেলিন্দা গেটস ফাউন্ডেশন থেকেও বড় অ্যামাউন্টের টাকা দেয়া হয়। খান একাডেমীর ভিডিও ভিত্তিক এই শিক্ষা পদ্ধতি প্রচলিত ক্লাসরুম ধারণাকে উলটে দিচ্ছে। ইতিমধ্যে লস অ্যালটোসের একটি স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা তাদের যেসব লেকচার পড়তে হবে, তা বাসায় বসে খান একাডেমির সাইট থেকে দেখে আসে এবং স্কুলে এসে শ্রেণীশিক্ষকের সহযোগিতায় ক্লাসওয়ার্ক (আগে যা ছিল হোমওয়ার্ক) করে। এতে ক্লাসে শিক্ষক তাঁর সম্পূর্ণ সময় ও মনোযোগ শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যয় করতে পারেন, তাঁদের সমস্যা সমাধান করতে পারেন, যা আগে কখনো সম্ভব ছিল না। সালমান খান একজন মহান শিক্ষক, যাঁর স্বপ্ন শিক্ষাব্যবস্থাকে বদলে দেওয়া। কোনো স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক না হয়েও তিনি শেখাচ্ছেন সারা পৃথিবীকে ।

দেখে নিন বাংলাদেশেকে নিয়ে তৈরি 3D এনিমেশন শর্টফিল্ম

By : Maruf Al Berunee
আপনি কি জানেন ২০১৩ ও ১৪ সালের এনিমেশন ক্যাটাগরিতে কে অস্কার পেয়েছে?নাফিয বিন জাফর।সে কোন দেশের এটা কি জানেন?সে আসলে আমাদের দেশের অর্থাৎ বাংলাদেশের!!!কিন্তু বাংলাদেশে তো এনিমেশন তৈরি হয়না তার উপর আবার অস্কার কীভাবে?এই প্রশ্নটিই সবার মনে জাগবে।কিন্তু সে আসলে চাকরী করে DreamWorks স্টুডিওতে।অর্থাৎ বিশ্বের সেরা একটি এনিমেশন স্টুডিওতে।কারন আমাদের দেশে এনিমেশন মুভির কদর নেই।নেই তেমন কোনো স্টুডিও তাই এরকম অনেক মেধা চলে যাচ্ছে অন্য দেশে এবং এতে তাদেরও কোনো দোষ নেই।আসলে Holliwood এর অনেক ছবিতেই অনেক কিছু দেখে অবাক হই কিন্তু আমরা জানি না যে এটি তৈরি করেছে বাংলাদেশেরই কেউ।যাই হোক আমাদের দেশে তাই প্রফেসনাল এনিমেটর নেই।কিন্তু আমাদের দেশেও তৈরি হয় এনিমেশন মুভি।যেমন এই মুভিটি দেখুনঃ আসলে আমাদের দেশে যেহেতু তেমন একটা এনিমেশন মুভি তৈরি হয়না তাই এটি ভালো।কারন আমাদের দেশে এনিমেশনের কম্পানি নেই,নেই কোনো উদ্বেগটা।তাই অনেকে যারা এনিমেশন তৈরি করে তা সুধু মাত্র শখের বশে।তাই এই মুভিটি অবশ্যই প্রশংসনীয়।মুভিটিতে CGI Graphics ব্যবহার করা হয়েছে। আসলে আমাদের দেশে এরকম কিছু উদ্দেগ নিতে হবে তাহলেই আশ্তে-আশ্তে আমাদের দেশে এনিমেশনের প্রচলন হবে।তৈরি হবে এনিমেশন নিয়ে কর্মসংস্তান।এবং অনেকেই তখন এনিমেশন নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করবে।আমাদের দেশও এনিমেশনের বিশাল জগতে প্রবেশ করবে।তাই এরকম উদ্দেগ অবশ্যই প্রশংসনীয়।তাই এরকম উদ্দেগ অবশ্যই প্রশংসনীয়।তাই এরকম উদ্দেগ অবশ্যই প্রশংসনীয়।ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন
Tag : , , ,

বিয়ে আপনার জীবনের সমস্যাগুলোকে অলৌকিকভাবে সমাধান করে দিবে না

By : Maruf Al Berunee
​"বিয়ে আপনার জীবনের সমস্যাগুলোকে অলৌকিকভাবে সমাধান করে দিবে না। বিয়ে কিন্তু সবসময় আপনার একাকীত্ব থেকে মুক্তির কিংবা বর্তমান অবস্থাটা থেকে বের হবার কোন পথ নয়। ভাই ও বোনদের উচিত বিয়ে জীবনটাকে যাদুমন্ত্র দিয়ে বদলে দিবে এমন আশা না করে ব্যক্তিগত ও আত্মিক উন্নতির জন্য চেষ্টা করা।
বিয়ে ব্যক্তিগত উন্নয়নের একটি বিশাল মাধ্যম হতে পারে, হতে পারে আমাদেরকে উত্তম মানুষ হয়ে বদলে যাওয়ার জন্য সাহায্যকারী, ইন শা আল্লাহ। একজন মানুষের প্রতি আল্লাহর শ্রেষ্ঠ নি'আমাতগুলোর একটি হলো সুখী-সুন্দর বিয়ে; এবং এর ফলে একটি পরিবারের সৃষ্টি, সেই পরিবারের সেবা-যত্ন করা -- যা সেরা ইবাদাতগুলোর অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু যে ব্যক্তি নিজের ব্যক্তিগত উন্নতির জন্য এখনই তেমন কোন কাজ করতে পারছে না, কীভাবে আশা করা যায় যে আরেকজন মানুষের আরো কিছু দায়দায়িত্ব ও মালপত্র কাঁধে নিয়ে সেই কাজটি তার জন্য সহজ হবে, এমনকি যখন সেই মানুষটিও নিখুঁত নন?
আপনি নিজেই কি আপনাকে বিয়ে করতে রাজি হতেন? যদি না হন, তাহলে সেই আকাঙ্খিত অবস্থায় যেতে আপনার আরো কী কী করতে হবে? যদি হয়ে থাকেন, তাহলে কি ভেবেছেন আপনার ভালো গুণাবলীকে আরো বৃদ্ধি করতে আপনি কী করতে পারেন।"
-- মারিয়াম আমির ইব্রাহিমি 
[মিশরীয় বোনটির ফেসবুক পোস্ট থেকে অনূদিত]

নবী আদর্শের সুসংবাদ ও সাবধান বানী

By : Maruf Al Berunee
বাবা আদম মা হাওয়ার সন্তান যুবক, যুবতীরা! তোমরা যারা এখনো বিপথে পা বাড়াওনি, তোমরা জিব্রাইলের ডানা, সাত আকাশের শাহীন, সুলাইমানের হুদহুদ । বিশ্বায়নের নামে বেশ্যায়নের পিশাচ থাবা তোমাদের গ্রাস করতে ধেয়ে আসছে।

বিশ্বের বিশ্বায়ন, অথবা,

বেশ্যায়নের বিশ্বায়ন!

তোমরা কোন পথে যাবে? আল্লাহর পথ, বিশ্বাসের বিশ্বায়নের। ইবলিশ পিশাচের ডাক, বেশ্যায়নের ।

তাওহীদ ত্যাগের ফলে গনতন্ত্রের বেশ্যায়ন ইয়াহুদী-খ্রিস্টান বিশ্ব গ্রাস করে, মুসলিম বিশ্ব গ্রাসে মুখ হা করেছে। মক্কার হজ্জ ওদের অনুমতিতে ওদের সেবাদাসদের কবজায়। আই এম এফ ও বিশ্ব ব্যাংকের মুদ্রার আপপত্নী ও নর্তকীরা মক্কার রাজ প্রাসাদের অতিথি পাখি। ইমেল্ডা, ডায়না, হাসিনা ও খালেদা সেখানে একাকার।

রাম রাজত্ব ও শিব সেনাদের আশীর্বাদী তাবলীগী মেলায় বেশ্যায়নের নেতা-নেত্রীদের “আখেরী মুনাজাত”। বাংলাদেশ কি তাদের আখেরী লক্ষ??

মহাপ্রাচ্য দখলের পর ইরান, আফগান ও পাকিস্তান হয়ে বাংলাদেশের উপর ওদের আখেরী থাবা?? ইং-মার্কিন ও ইয়াহুদী চক্র ধেয়ে আসছে।

আদমের ঘরে মা হাওয়া, ঘরের দুয়ার, ঘরের তালা। সে ঘর আজ খোলা, খোলা তালা ঝুলা। চাবি কার হাতে? যৌন কর্মী, যৌন শিল্পী, সংসদ ভুবনের (?) ভিতর বাইর ও হোটেল- ব্রোথেলে কারা? কাদের লীলাভূমি?

ঈমান ও তাওহীদের বিশ্বায়নের পুনরুথানের সূয্যোদয় হবে বাংলাদেশ থেকে। ইনশাআল্লাহ। কিন্তু উদয়ের গগনে কালো মেঘের বাধা দু’নারী মঞ্চের এইচ আইভি এইডস ব্যাধি। এ বাধা বিদুরনে চাই রিসালাত ভিত্তিক প্রথম শক্তির বিস্ফোরণ। ছাগীর তৃতীয় বাচ্চার তৃতীয় শক্তি নয়। কামাল ও বি, চৌ রা তার দৃষ্টান্ত। দুই ছাগী ও তার বাচ্চাদের খোয়ারস্থ করতে প্রয়োজন পৌরুষ দীপ্ত এক পাঠা শক্তি, ব্যক্তির । ঈমানী পাঠা। পশু পাঠা অবশ্যয় নয়। সুদখোর আরবরা যৌনবিকৃতিতে নি:শেষ। ওদের হারামের উচ্ছিষ্ট চাটা গোলাম আযম, আযিযুল হক ও ফযলুল হকরা পরষ্পর শত্রু হলেও ওদের অভিভাবক শয়তানের নির্দেশে বাংলার ইসলামী যুবশক্তিকে এইচ আইভি, এইডসে এর হাতে ইফতার পার্টী করে বিক্রি করেছে ও করছে। দাড়ি, জোব্বী ও পাগড়ী নিয়ে এ দাইয়ূসরা নারী খোঁপায় আত্নাহুতি দিয়েছে। নেতা কর্মী ও রুকুনদের উকুনসম ছাগীর পশমে পাঠা বলি দিচ্ছে। এ চক্রের মতিয়ার মোল্লা হাসিনার মতিয়া চেৌর নামান্তর।

পাকিস্তানের নরপশু ইয়াহইয়ার আমলেও গোলাম আযম দুটি মন্ত্রীত্বের বিনিময়ে ইসলামী যুবকদের পাঞ্জাবী-বেলুচি পশুদের বিকৃত যৌনতার শিকার করেছিলো। এবার বিশ্বের প্রথম দূর্নীতিপরায়ন ও দারীদ্র্যপীড়িত সরকারের নারী নেত্রীর নরকে নিক্ষেপ করেছে।

অতএব, হে সচেতন ঈমান দীপ্ত ইসলামি আন্দোলনের শাহীন যুবকেরা!

তাবলীগি গাঁজা, লাদেন-সাদ্দামী সন্ত্রাস, জামাতী গনতন্ত্র, শীয়া-সুন্নী হানাহানী ও মুর্খ মোল্লা ওমরী তালেবানীকে তিন ত্বালাক দিয়ে নবী আদর্শে মিল্লাতে ইবরাহীমে শামিল হও। তবেই বুশ-ব্লেয়ার শ্যারণ ত্রয়ের আগ্রাশন রক্ষা পাবে। এরা দাজ্জালের অগ্রসেনা। এদের যারা প্রতিহত করবে, তারাই দাজ্জাল নির্মূল করবে।

বর্তমান অবস্থায় বাংলাদেশে নির্বাচন হলে, সরকার পরিবর্তন হবে। তখন এ দু ছাগীর বাচ্চা আওয়ামীলিগ ও বি এন পি এক হয়ে যাবে। বিপদে পড়বে তোমরা।

দুনিয়া আখেরাতের নিকৃষ্ট জীব ধর্ম ব্যাবসায়ীরা নিশ্চিত জাহান্নামী। এ শাইখুল হাদীস ও নিজামীদের তোমরা রোজ ক্বিয়ামতে দোষারোপ করলে এরা কিন্তু তোমাদের অস্বীকার করবে। মনে রাখবে, এরা কুরআন জানা ক্বোরআন অমান্যকারী, এরা এদের অভিভাবক শয়তানের সাথে সুর মিলিয়ে বলবে 

إِنَّ اللَّهَ وَعَدَكُمْ وَعْدَ الْحَقِّ وَوَعَدتُّكُمْ فَأَخْلَفْتُكُمْ ۖ وَمَا كَانَ لِيَ عَلَيْكُم مِّن سُلْطَانٍ إِلَّا أَن دَعَوْتُكُمْ فَاسْتَجَبْتُمْ لِي ۖ فَلَا تَلُومُونِي وَلُومُوا أَنفُسَكُم

আল্লাহ তোমাদের সাথে সঠিক অঙ্গিকার করেছিলেন। আমি তোমাদের সাথে মিথ্যা অঙ্গিকার করেছিলাম। তোমাদের উপর আমার কোন কতৃত্ব ছিলোনা, আমি ডাক দিতেই তোমরা আমার ডাকে সাড়া দিয়েছিলে। অতেএব আমাকে দোষ না দিয়ে তোমরা নিজেদের তিরষ্কার করো। (ইব্রাহীম-২২)

নবী আদর্শের সুসংবাদ দাতা ও সতর্ককারী بشير و نذير

গুরাবা

By : Maruf Al Berunee
রসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ইসলামের শুরু হয়েছে এক গারীব [অপরিচিত/আজব/আত্মীয়-বান্ধবহীন] বিষয় হিসেবে। এটা আবার ফিরে যাবে সে গারীব অবস্থায়। আর সে সময়ের গুরাবাদের জন্য সুসংবাদ।” বলা হলো, “হে আল্লাহ্‌র রসূল (সঃ), কারা গুরাবা?” তিনি (সঃ) বললেন, “যারা অপরিচিত/বান্ধবহীন অবস্থায় যখন লোকেরা ইসলামের মধ্যে বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে সে সময় এর সংশোধন করবে।” [মুসনাদ আহমদ, মুসলিম, ইবন মাজাহ্‌] 

নষ্ট স্রোতের সয়লাভে যখন দীনের মাঝে বিপর্যয় সৃষ্টি হয় তখন এই গুরাবারা স্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে সত্যের ঝাণ্ডা উঁচুতে তুলে ধরে রাখে। নষ্ট স্রোত এমনই প্রভাবশালী যে মানুষ তাকেই মনে করে মূলধারা। আব্দুল্লাহ্‌ ইবন মাসঊদ (রাঃ) বলেছেন, “তোমাদের কি হবে যখন ফিতনা (বিপর্যয়) তোমাদের ঘিরে ধরবে – এমনকি ফিতনার মাঝেই তোমাদের বড়রা বৃদ্ধ হবে, ছোটরা বড় হবে এবং লোকেরা এই ফিতনাগুলোকে মনে করবে সুন্নাহ্‌। আর যখন ফিতনাগুলোকে পরিবর্তন করা হবে তখন লোকেরা বলবে সুন্নাতকে পরিবর্তন করা হলো‏।” [সুনান আদ-দারিমী] নস্টস্রোতের ধারক-বাহকগণ তাদের প্রভাব এবং প্রতিপত্তি দিয়ে সত্যকে ধুমায়িত করে রাখে। মানুষ তখন মনে করতে থাকে ওটাই মূলধারা। আর যারা সত্যের অনুসারী তারা হয়ে পড়ে আশ্চর্য প্রজাতির। তাদের আচরণগুলোকেই মনে হয় ডিভিয়েন্ট। 

এরা যখন হকের দিকে দাও‘আত দেন তখন বিপর্যয় পন্থীরা বলতে থেকে এগুলোতো নতুন কথা। আমরা আমাদের পূর্বপুরূষদের এরকম বলতে শুনিনি। তারা দীন হিসেবে পালন করে নিজেদের বাপ-দাদার রসম-রেওয়াজ়কে। একে তারা ছাড়তে চায়না। আল্লাহ্‌ [সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা] বলেন (তর্জমা), “তাদেরকে যখন এই বলে আহ্বান করা হয় যে, ‘এসো আল্লাহ্‌ যা নাজ়িল করেছেন সেদিকে এবং রসূলের দিকে’, তারা বলে ‘আমাদের জন্য তা-ই যথেষ্ট যা আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের কাছে পেয়েছি’ যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই জানতনা এবং সত্‌পথ প্রাপ্তও ছিলোনা।” [কুরআন, ৫/১০৪] 

কিন্তু হকপন্থী গুরাবারা নষ্ট স্রোতের সাথে চলতে অভ্যস্থ নন। তারা স্রোতের গতিকে ঘুরিয়ে দিতে চান তার সোজা সরল পথে। এদেরই একজন সেজন্য বলেছিলেন, “এ বিধান [ইসলাম] ভীরু কাপুরূষের জন্য অবতীর্ণ হয়নি; নফসের দাস ও দুনিয়ার গোলামদের জন্য নাজ়িল হয়নি; বাতাসের বেগে উড়ে চলা খড়-কুটো, পানির স্রোতে ভেসে চলা কীট-পতঙ্গ এবং প্রতি রঙ্গে রঙ্গীন হওয়া রঙ্গীনদের জন্য একে অবতীর্ণ করা হয়নি। এ এমন দুঃসাহসী নর-শার্দুলদের জন্য অবতীর্ণ হয়েছে যারা বাতাসের গতি বদলে দেবার দৃঢ় ইচ্ছা পোষণ করে; যারা নদীর তরঙ্গের সাথে লড়তে এবং তার স্রোতধারা ঘুরিয়ে দেবার মতো সত্‌সাহস রাখে। যারা খোদার রঙকে দুনিয়ার সব রঙের চাইতে বেশী ভালবাসে এবং সে রঙ্গেই যারা গোটা দুনিয়াকে রাঙ্গিয়ে তুলবার দৃঢ় আগ্রহ পোষণ করে। যে ব্যক্তি মুসলমান তাকে নদীর স্রোতে ভেসে যাওয়ার জন্য পয়দা করা হয়নি। তার সৃষ্টির উদ্দেশ্যই হলো জীবন নদীকে তার ঈমান ও প্রত্যয় নির্দেশিত সোজা ও সরল পথে চালিত করা। যদি সেই সোজা পথ থেকে নদী তার স্রোত ফিরিয়ে নেয়, আর সেই পরিবর্তিত স্রোতধারায়ই কেউ ভেসে চলতে সম্মত হয়, তো এমন ব্যক্তির ইসলামের দাবী একেবারেই মিথ্যা। বস্তুত যে ব্যক্তি সাচ্চা মুসলমান, সে এই ভ্রান্তমূখী স্রোতের সাথে লড়াই করবে, তার গতি ঘুরিয়ে দেবার জন্য সর্বশক্তি প্রয়োগের চেষ্টা করবে – সাফল্য ও ব্যর্থতার কোন পরোয়াই সে করবেনা। এ লড়াইয়ের যে কোন সম্ভাব্য ক্ষতিই সে বরণ করে নেবে। এমনকি নদীর স্রোতের সাথে লড়াই করতে করতে তার বাহু যদি ভেঙ্গেও যায়, কিংবা শক্তি শিথিল হয়ে পড়ে এবং পানির তরঙ্গাঘাত তাকে আধমরা করে কোন তীরের দিকে ছুঁড়ে ফেলেও দেয়, তবুও তার আত্মা কখনো পরাজয় বরণ করবেনা। তার হৃদয়ে এই বাহ্যিক ব্যর্থতার জন্য এক মুহুর্তের তরেও কোন অনুতাপ জাগবেনা, কিংবা নদীর স্রোতে ভেসে চলা কাফির ও মুনাফিকদের সাফল্যের জন্য ঈর্ষার ভাবধারা প্রশ্রয় পাবেনা।” [সাইয়েদ আবুল ‘আলা আল-মওদূদী, ইসলাম ও পাশ্চাত্য সভ্যতার দ্বন্দ্ব (৫ম সংস্করণ, ১৯৯৩), পৃঃ ২০৩-২০৪, শতদল প্রকাশনী, ঢাকা।] 

মানবেতিহাসের সর্বপর্যায়ে এ গুরাবারা সক্রিয় ছিলেন। অন্যায় ও অসত্যের বিরুদ্ধে সাহসী সংগ্রামে কখনো পিছপা হননি এরা, যদিও বাহ্যিকভাবে এদের অনেককেই অসত্যের সৈনিকরা দুনিয়া থেকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে, কিন্তু তাদের আত্মা কখনো পরাজয় বরণ করেনি। আল্লাহ্‌ তা‘আলা তার কিতাবে এদের সম্পর্কে বলেছেন, “এমন কত নবী ছিলেন যাদের সাথী হয়ে অসংখ্য আল্লাহগত প্রাণ [অসত্যের বিরুদ্ধে] লড়াই করেছেন। আল্লাহ্‌র পথে যে মুসীবতের মুখোমুখি তাঁরা হয়েছিলেন তা তাঁদের ভগ্নহৃদয় করতে পারেনি, তাঁদেরকে দমিয়ে দেয়া যায়নি, আর তাঁরা তাঁদের সংগ্রাম ছেড়েও দেননি। আর আল্লাহ্‌তো তাদেরকে ভালবাসেন যারা তার পথে দৃঢ় ও অবিচল থাকেন। তাঁরাতো শুধু বলেছেনঃ আমাদের প্রভূ আমাদের গুনাহগুলো মাফ করো আর আমাদের আচরণের বাড়াবাড়িগুলোও; আমাদের কদমগুলোকে মজবুত করে দাও, আর সত্য অস্বীকারকারীদের মুকাবিলায় আমাদের তুমি সাহায্য করো।” [কুরআন, ৩/১৪৬-১৪৭] 



সমাজের সাথে মানিয়ে চলা ...... 
(গুরাবা)

জাহেলিয়্যাত এবং পাপ পঙ্কিলতায় নিমজ্জিত একটা সমাজে কোন মানুষ যখন বুঝতে পারে তার একদিন মরতে হবে, বিচারের মাঠে প্রত্যেকটা বাজে কথা, কুদৃষ্টি আর গীবতের জন্য জবাবদিহিতা করতে হবে - তখন সে আস্তে আস্তে পরিবর্তিত হতে থাকে। 

তার আচার আচরনে পরিবর্তন আসে, সে বন্ধুদের সাথে সব আলোচনায় বসতে পারে না, কাজিনদের সাথে সব পার্টিতে অ্যাটেন্ড করতে পারে না। তাই বলে সে পারফেক্ট না, তার ভুল আছে, সীমাবদ্ধতা আছে।

কিন্তু তখন সবচেয়ে বড় বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় সমাজ। তারা সাহায্য তো দূরে থাক, বরং নানা ধরনের মানসিক চাপ সৃষ্টি করে তাকে বাঁধা দেয়।

ছেলে দাঁড়ি রাখতে চাইলে তখন তাকে বলা হয় - দাঁড়িই কি সব? আরো তো কত খারাপ কাজ করিস?

মেয়ে হিজাব পড়তে চাইলে বলা হয় - কেন তুই কি এখন খারাপ আছিস? আমরা কি সব নষ্ট মেয়ে? মনের পর্দাই প্রকৃত পর্দা।

বন্ধুদের সাথে বাজে আড্ডাতে যোগ না দিলে, লজ্জা পেলে - তাকে অতীত নিয়ে খোটা দেয়া হয়। বলা হয় - খুব হুজুর হইছো না? এই তোমরাই তলে তলে সবচেয়ে বড় শয়তান।

কাজিনদের সাথে আড্ডা মারা অপছন্দ করলে, গায়ে হলুদ, বিয়েতে নাচানাচি, ঢলাঢলি পছন্দ না করলে --- তাকে তখন সামাজিকতার কথা বলা হয়, মানিয়ে নেয়ার কথা বলা হয়।

সামাজিক সবকিছুতে তাকে মানিয়ে নিতে বলা হয়। কিন্তু তার জন্য কেউ মানিয়ে নেয় না।

কেউ তার জন্য লাউড স্পিকারে মিউজিক শোনা বন্ধ করবে না। এটা বুঝেও যে - এটা হারাম কাজ আর ইসলাম প্রাকটিস করতে চাওয়া একটা মানুষের জন্য এটা কষ্টকর।

বন্ধুরা তার সামনে সিগারেট খাওয়া কিংবা ছেলেমেয়ে নিয়ে বাজে কথা বলা বন্ধ করবে না। ইচ্ছা করেই হয়তো আরো বেশি করবে।

সে যদি তখন রিঅ্যাক্ট করে, তখন সেটা হবে অহংকার। সে যদি তখন লজ্জাতে চুপ করে থাকে, তবে সেটা হবে দুর্বলতা।

এই সমাজটা ধীরে ধীরে তার কাছে বিষময় হয়ে যায়। মানুষের সাথে মুখে হাসি নিয়ে কথা বলা ছেলেটা আস্তে আস্তে অসামাজিক হয়ে যায়।

একটা মানসিক দ্বন্দের মাঝে বসবাস করা ছেলেটা একসময় তার পরিচয় খুঁজে পায়। তার পরিচয় সে অপরিচিত, সে ভিন্ন।

রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
" ইসলামের শুরু হয়েছে যখন তা ছিল গারীব (আগন্তুক, অচেনা, অদ্ভুত, অপরিচিত) অবস্থায়।। এটা আবার ফিরে যাবে সে গারীব অবস্থায়। আর সুসংবাদ হচ্ছে গুরাবাদের (অচেনা, অদ্ভুত, অপরিচিতদের) জন্য।" [মুসলিম]

গুরাবাদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার মত কোন স্যাক্রিফাইস এখনও আমরা করি নাই, এখনো হয়তো যেদিকে স্রোত সেদিকেই আমাদের ঝোঁক বেশি। তবুও আল্লাহর কাছে দুয়া করি আল্লাহ তা'আলা যেন - আমাদের গুরাবাদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার মত তাওফিক দান করেন। আর আমাদের ভুল, ত্রুটি, সীমাবদ্ধতাকে মাফ করেন।

‪#‎গুরাবা‬
‪#‎অসামাজিক‬
‪#‎অদ্ভুত‬

স্বপ্নগুলো বড় বলে কি মুছে ফেলতে হবে?

By : Maruf Al Berunee
মানুষের সাথে মিশে নতুন করে উপলব্ধি করছি, সবার জীবনে স্বপ্ন থাকে। মুখে উচ্চারণ করি বা না করি, স্বীকার করি বা না করি, সবাই কিছু স্বপ্ন বুকে ধারণ করে রাখে। ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বিষয় থেকে অনেক বড় কিছু করার ইচ্ছা থাকে অনেকের হৃদয়ের মাঝে। যারা আল্লাহকে ভালোবাসেন, তারা আল্লাহ যেমনটি ভালোবাসেন তেমন করেই জীবনকে রাঙ্গাতে চান। মানুষ হিসেবে হয়ত সীমাবদ্ধতা রয়ে যায়, হয়ত স্বপ্নগুলো বড়, সামর্থ্য কম -- তবু হৃদয়ের গভীরে জমে থাকা স্বপ্নগুলো কেন মুছে ফেলতে হবে? যদি তা আল্লাহর অপছন্দনীয় কিছু না হয়, তাহলে তাকে মুছে ফেলার কিছু নেই। হৃদয়কে তিক্ত করারও কিছু নেই। পৃথিবীর সমস্ত ক্ষমতাই কেবলমাত্র আল্লাহর কাছে। কেবলমাত্র তার ইচ্ছাতেই সবকিছু হয়, তার নির্দেশেই প্রতিটি ঘটনা ঘটে।
পৃথিবীর কোন মানুষের সাধ্য নেই আমাদের কোন উপকার বা ক্ষতি করা যদি আল্লাহ না চান। আমাদের সকল চাওয়া কেবলমাত্র আল্লাহর কাছেই। আল্লাহর ভান্ডার অবারিত, যা থেকে তিনি যখন ইচ্ছা, যাকে ইচ্ছা বেহিসাব দান করেন। যদি আমাদের যোগ্যতা হয় তার কাছে চেয়ে নেয়ার, তবে তিনি অকল্পনীয় উপায়ে বান্দাকে দান করবেন। স্বপ্নগুলো বড়, অধরা থাকার মতন বলেই কেন ফেলে দিবে মানুষ? আমি তো কতগুলো অসাধারণ মানুষের সুন্দর কিছু স্বপ্ন নিয়ে শুনেছি, যা কেবলই কল্যাণময়। *বাস্তবতার ধাক্কা* খেয়ে কেন তারা সেগুলো ভুলে যেতে চান? তা তো উচিত নয়। যারা কেবলই আল্লাহর উপরে ভরসা করেন, তারা জানেন, চাওয়া এবং পাওয়া এর সবটুকুই আল্লাহর সাথে। যদি কিছু অপ্রাপ্তি থাকে, তাও আল্লাহ চেয়েছেন বলেই। আমরা তো বলি যে আমার সলাত, আমার সহ্য করা কষ্ট, আমার জীবন ও মৃত্যু কেবলই আল্লাহর জন্য। আর আমরা তো জানি, যে ব্যক্তি আল্লাহর উপরে ভরসা করে আল্লাহ তা'আলাই তার জন্য যথেষ্ট।
পৃথিবীর যেসব স্কেল দেখে আমরা সফলতা/ব্যর্থতা হিসেব করি, তা নয় বরং আল্লাহর কাছে আমাদের জীবনের সফলতা আর ব্যর্থতার হিসেব তো অন্য পাল্লায় মাপা হয়। আল্লাহর কাছে চাইতে থাকা প্রতিটি দু'আ আমাদের জন্য কেবলই কল্যাণকর। যিনি আল্লাহর উপরে ভরসা করেন, তিনি তো কাজ করতে গিয়ে অসফল হলে হতাশ হয়ে যান না। তিনি জানেন, সফলতার মালিক কেবলই আল্লাহ। আর তিনি চেয়েছেন বলেই তো এই অবস্থা। স্বপ্ন মুছে ফেলার কিছু নেই বরং অধরা অনেকগুলো স্বপ্নকে বুকে ধরেও একদম সন্তুষ্টচিত্তে, প্রশান্ত হৃদয়ে এগিয়ে চলতে হয়। এ কাজটা পারেন তারাই -- যারা আল্লাহকে ভালোবাসেন, তাকেই সকল ক্ষমতার অধিকারী বলে মানেন, আল্লাহর জন্য যাদের জীবন এবং মৃত্যু। আল্লাহ আমাদেরকে এমন সুন্দর হৃদয়কে ও ঈমানকে ধারণ করার তাওফিক দান করুন যা তিনি ভালোবাসেন, আল্লাহ আমাদেরকে দান করুন দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ।

ভূমিকম্প!!!

By : Maruf Al Berunee

ভূমিকম্প থেকে বাঁচার আসল রাস্তা বাদ দিয়ে আমরা খুঁজছি মেকি রাস্তা। ঈমান আমালের উন্নতি, গুনাহ ছেড়ে দেয়া, আল্লাহর অনুগত দাসে পরিণত হওয়া ইত্যাদি আসল কাজ বাদ দিয়ে আমরা গবেষণা করছি কীভাবে খাটের নিচে বসে থাকবো, কীভাবে ঘরবাড়ি বানালে বেঁচে থাকবো আরও কতো আকাশ কুসুম চিন্তায় মগ্ন আমরা। অথচ মহান আল্লাহর এই আযাব থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হল নিজের সমস্ত ইচ্ছাকে, সমস্ত কাজকর্মকে মহান আল্লাহর হুকুমের সামনে অবনত করে দেয়া।
"তারা কি লক্ষ্য করে না, প্রতি বছর তারা দু'একবার বিপর্যস্ত হচ্ছে? এরপরও তারা তাওবাহ
করে না, কিংবা উপদেশ গ্রহণ করে না।" [সূরা তাওবাহ : ১২৬]

"তোমাদের উপর যেসব বিপদ-আপদ পতিত হয়, তা তোমাদের কর্মেরই ফল এবং তিনি তোমাদের অনেক গোনাহ ক্ষমা করে দেন।" [সূরা আশ শুরাঃ ৩০]

“স্থলে ও জলে মানুষের কৃতকর্মের দরুন বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়েছে। আল্লাহ তাদেরকে তাদের কর্মের শাস্তি আস্বাদন করাতে চান,যাতে তারা ফিরে আসে। (আর রুমঃ ৪১)

"বড় শাস্তির পূর্বে আমি অবশ্যই তাদেরকে ছোট শাস্তির স্বাদ আস্বাদন করাব, যাতে তারা ফিরে আসে।" [সুরা সাজদা:২১]

তারপরও কি আমরা তাওবা করে আল্লাহর পথে ফিরে আসবো না? আর কতো অবাধ্য হবো?

Predicting The Future Since 1994: The Illuminati Card Game

By : Maruf Al Berunee
It’s either a freaky coincidence or a warning. In 1994 Steve Jackson Games (SJG) produced a card game that eerily seems to have had an insight of things to come. The Illuminati Card Game illustrated incredible depictions of events we have come to know. From the 9/11 attacks, tsunami’s and other disasters, an energy crisis, epidemics, Jihad, Wall Street, and more, these cards have had an uncanny habit of predicting events which occurred decades later.
See what you think.






 The disturbing trend of these 1994 Illuminati Card Game threatens to predict a dystopian future for its players…












155009393_illuminati-card-game-in-trading-card-games 155009393_illuminati-card-game-in-trading-card-games
Tag : ,

Copyright © Technology Is For Us, We Are Not For Technology!!! - - Designed by Maruf Al Berunee -